জন-ধন অ্যাকাউন্টে ১০০ কোটি! প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখলেন এই মহিলা
প্যাকেজিং ডিপার্টমেন্টের অধীনে একটি কারখানায় কাজ করেন তিনি। মাস গেলে মাইনে সর্বসাকুল্যে ৫০০০ টাকা। তা থেকে সংসার খরচ বাঁচিয়ে আদৌ কিছু জমে কিনা সেটাই প্রশ্নসাপেক্ষ। আর তাঁর অ্যাকাউন্টে কিনা ১০০ কোটি! নিজের জন-ধন অ্যাকাউন্টে এই ১০০ কোটি টাকা কোথা থেকে এল, তার কুল কিনারা না পেয়ে অবশেষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি লিখলেন এই মহিলা।
ওয়েব ডেস্ক : প্যাকেজিং ডিপার্টমেন্টের অধীনে একটি কারখানায় কাজ করেন তিনি। মাস গেলে মাইনে সর্বসাকুল্যে ৫০০০ টাকা। তা থেকে সংসার খরচ বাঁচিয়ে আদৌ কিছু জমে কিনা সেটাই প্রশ্নসাপেক্ষ। আর তাঁর অ্যাকাউন্টে কিনা ১০০ কোটি! নিজের জন-ধন অ্যাকাউন্টে এই ১০০ কোটি টাকা কোথা থেকে এল, তার কুল কিনারা না পেয়ে অবশেষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি লিখলেন এই মহিলা।
মীরাটের বাসিন্দা শীতল যাদবের স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার শারদা ব্রাঞ্চে একটি জন-ধন অ্যাকাউন্ট রয়েছে। ১৮ ডিসেম্বর সেই অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলতে গিয়ে শীতল দেখেন, অ্যাকাউন্টে ব্যালান্স ৯৯,৯৯,৯৯,৩৯৪ টাকা। বিষয়টি নজরে আসতেই ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেন ওই মহিলা ও তাঁর স্বামী। কিন্তু তাঁদের অভিযোগকে কোনও গুরুত্ব দেওয়া হয় না বলে অভিযোগ। বরং বার বার পরে আসতে বলে ঘোরানো হয়। এরপর বাধ্য হয়েই তখন প্রধানমন্ত্রীর দফতরে চিঠি লেখেন ওই মহিলা।
প্রধানমন্ত্রী নোট বাতিল সিদ্ধান্ত ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে কালো টাকার কারবারিরা তাদের কালো টাকা সাদা করতে টার্গেট করে দিন আনি-দিন খাই মানুষদের জন ধন অ্যাকাউন্ট। সেইসঙ্গে সমবায় ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টগুলিতেও প্রচুর পরিমাণে কালো টাকা জমা পড়ে বলে অভিযোগ। বিষয়টি নজরে আসতেই নড়েচড়ে বসে আয়কর দফতর। দেশজুড়ে শুরু হয় তল্লাশি।
আরও পড়ুন, যেভাবে বেঙ্গালুরুতে তৈরি হল নকল ২০০০-এর নোট, শুনলে চমকে উঠবেন