রাহুলের অভিষেকের দিন জাতীয় সংবাদমাধ্যমের সমীক্ষায় মোদীর জয়জয়কার
টাইমস অফ ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যাবতীয় প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা সত্বেও গোষ্ঠীর ১০টি ভাষার পাঠকদের মধ্যে ৯টির পাঠকরা মোদীকে ফের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চান বলে জানিয়েছে। ১২ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চালানো হয়েছিল এই সমীক্ষা। সেখানেই ৭৬ শতাংশ মানুষ মোদীকে ২০১৯-এ ফের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে চেয়েছেন। ঘটনাচক্রে মোদী ২০১৯-এ বিজেপির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী না হলেও বিজেপিকে ভোট দেবেন বলে জানিয়েছেন ৪৮ শতাংশ মানুষ।
নিজস্ব প্রতিবেদন: কংগ্রেস সভাপতির পদে রাহুল গান্ধীর অভিষেক নিয়ে যখন উত্সবে মাতোয়ারা দলের কর্মীরা তখনই তাঁদের জন্য আশঙ্কার খবর শোনাল টাইমস গোষ্ঠীর একটি সমীক্ষা। সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে, ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদীকেই ফের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে চান বলে জানিয়েছেন ৭৬ শতাংশ মানুষ। রাহুলকে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চেয়েছেন মাত্র ২০ শতাংশ।
সব চেয়ে তাত্পর্যপূর্ণ হল, কংগ্রেসকে প্রাসঙ্গিক বিকল্প হিসাবে স্বীকৃতিই দেননি ৭৩ শতাংশ মানুষ। যা রাহুল গান্ধীকে ভাবাবে বই কি।
টাইমস অফ ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যাবতীয় প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা সত্বেও গোষ্ঠীর ১০টি ভাষার পাঠকদের মধ্যে ৯টির পাঠকরা মোদীকে ফের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চান বলে জানিয়েছে। ১২ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চালানো হয়েছিল এই সমীক্ষা। সেখানেই ৭৬ শতাংশ মানুষ মোদীকে ২০১৯-এ ফের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে চেয়েছেন।
ঘটনাচক্রে মোদী ২০১৯-এ বিজেপির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী না হলেও বিজেপিকে ভোট দেবেন বলে জানিয়েছেন ৪৮ শতাংশ মানুষ। টাইমস গোষ্ঠীর বাংলা সংবাদপত্র 'এই সময়'-এর ৫৮ শতাংশ পাঠকের সমর্থন পেয়েছেন মোদী। রাহুলের ভাগে গিয়েছে মাত্র ৩৩ শতাংশের সমর্থন।
আরও পড়ুন - দেশকে মধ্যযুগে নিয়ে যাচ্ছেন মোদী, সভাপতি হয়েই প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা রাহুলের
ওদিকে ২০১৯-এ রাহুল গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে চেয়েছেন মাত্র ২০ শতাংশ মানুষ। সমীক্ষায় ৭৯ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন, ২০১৯-এ কেন্দ্রে ফের নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন সরকার গঠিত হবে। ১৬ শতাংশ মানুষের মতে রাহুলের নেতৃত্বে সরকার গড়বে কংগ্রেস।
রাহুল গান্ধী ভোটারদের সঙ্গে নতুন করে কংগ্রেসের যোগসূত্র স্থাপন করতে সক্ষম হবেন এমন আশা প্রকাশ করেছেন মাত্র ৩৪ শতাংশ মানুষ। গান্ধী পরিবারের সদস্য কংগ্রেসের নেতৃত্বে না থাকলেও কংগ্রেসকে ভোট দেবেন বলে জানিয়েছেন মাত্র ৩৭ শতাংশ।