ওয়েব ডেস্ক: জাতীয় দলের মর্যাদা পেল তৃণমূল কংগ্রেস। জোড়া ফুল চিহ্ন নিয়ে এবার দেশের যে কোনও প্রান্তে ভোটে লড়তে পারবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। নির্বাচন কমিশনের এই স্বীকৃতি জাতীয় রাজনীতিতে তৃণমূলের গুরুত্ব আরও অনেকটা বাড়িয়ে দেবে বলেই মত রাজনৈতিক মহলের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সিঙ্গুরের জয়ের উচ্ছাস, বাঁধ ভাঙা আবেগ তো ছিলই, শুক্রবার তৃণমূলের মুকুটে যোগ হল আরও একটা পালক। জাতীয় দল হল তৃণমূল কংগ্রেস। নির্বাচন কমিশনের মাপকাঠিতে এতদিন পর্যন্ত জাতীয় দল ছিল ছটি। বিজেপি, কংগ্রেস, সিপিএম, সিপিআই, বিএসপি এবং এনসিপির এই স্বীকৃতি ছিল। সপ্তম দল হিসেবে এবার সেই এলিট ক্লাবে ঢুকে পড়ল তৃণমূলও।


আরও পড়ুন- দাউদকে ধরতে কেন্দ্রের নতুন কৌশল


বিধানসভা ভোটের পর জাতীয় দলের স্বীকৃতি চেয়ে নির্বাচন কমিশনে আবেদন করে তৃণমূল। জাতীয় দল হতে গেলে  তিনটি শর্তের যেকোনও একটি পূরণ করতে হয়। অন্তত তিনটি রাজ্য থেকে লোকসভার ২% অর্থাত্‍ ১১টি লোকসভা আসনে জয়। অথবা লোকসভা  বা বিধানসভা নির্বাচনে ৪টি রাজ্য থেকে ৬% ভোট এবং ৪টি লোকসভা আসনে জয়। অথবা কমপক্ষে ৪টি রাজ্যে প্রাদেশিক দলের স্বীকৃতি। শেষ শর্ত পূরণ করেই মিলল এই স্বীকৃতি। পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, মণিপুর এবং অরুণাচল প্রদেশে প্রাদেশিক দলের স্বীকৃতি রয়েছে তৃণমূলের। আর তাতেই বাজিমাত।


আরও পড়ুন- দুবাই বিমানবন্দরে মমতা-সুষমা সাক্ষাত


বিধানসভা ভোটে বিরাট জয়ের পর এখন তৃণমূল নেত্রীর টার্গেট দুহাজার উনিশের লোকসভা ভোট। জাতীয় স্তরে অ-বিজেপি দলগুলিকে নিয়ে শক্তিশালী ফেডারাল ফ্রন্টের কথা বারবার বলছেন মমতা। নতুন এই স্বীকৃতি সেই লক্ষ্যে তাঁর অবস্থান আরও শক্তিশালী করল।