ডেবিট কার্ড সোয়াইপ করে চল্লিশ টাকার বদলে চার লক্ষ টাকা কাটল টোল প্লাজা
টোল প্লাজায় দাঁড়াল ডাক্তার বাবুর গাড়ি। গাড়ি থামতেই চালকের আসনের ডান দিকের জানলা দিয়ে বেড়ি গেল হাত। দু আঙুলের আলতো চাপে ধরা রয়েছে একটি ডেবিট কার্ড। টোল প্লাজার জালনার ফাঁক দিয়ে হাত বাড়িয়ে কার্ডটিকে নিয়ে নিলেন টোলকর্মী। টোলের পরিমান-চল্লিশ টাকা। কার্ড সোয়াইপ করা হল পিওএস (পয়েন্ট অফ সেল) মেশিনে। কার্ড ফেরতও দিয়ে দেওয়া হল গাড়ির মালিক তথা ওই মুহূর্তে চালক ডাক্তারবাবুকে। গাড়ি নিয়ে গন্তব্যের উদ্দেশে আবারও স্টিয়ারিং ঘোরালেন ডাঃ রাও।
ওয়েব ডেস্ক: টোল প্লাজায় দাঁড়াল ডাক্তার বাবুর গাড়ি। গাড়ি থামতেই চালকের আসনের ডান দিকের জানলা দিয়ে বেড়ি গেল হাত। দু আঙুলের আলতো চাপে ধরা রয়েছে একটি ডেবিট কার্ড। টোল প্লাজার জালনার ফাঁক দিয়ে হাত বাড়িয়ে কার্ডটিকে নিয়ে নিলেন টোলকর্মী। টোলের পরিমান-চল্লিশ টাকা। কার্ড সোয়াইপ করা হল পিওএস (পয়েন্ট অফ সেল) মেশিনে। কার্ড ফেরতও দিয়ে দেওয়া হল গাড়ির মালিক তথা ওই মুহূর্তে চালক ডাক্তারবাবুকে। গাড়ি নিয়ে গন্তব্যের উদ্দেশে আবারও স্টিয়ারিং ঘোরালেন ডাঃ রাও।
অল্প সময়ের ব্যবধানে ডাক্তার বাবুর মোবাইলে ঢুকল ব্যাঙ্কের একটা এসএমএস। সেই বার্তায় লেখা- তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে চার লক্ষ টাকা ডেবিটেড হয়ে গেছে। চক্ষু চড়ক গাছ মাইসোরের ডাক্তারের। প্রাথমিক বিহ্বলতা কাটিয়ে ব্যাক গিয়ারে আবার টোল প্লাজা। টোলকর্মী কিছুতেই মানতে চাইছেন না চার লক্ষ টাকা কেটে নেওয়ার অভিযোগ। অবশেষে পুলিসের কাছে অভিযোগ লেখালেন ডাঃ রাও। পুলিসি তদন্তের পরে মিলল হিসেব। নগদে টাকা ফেরত পেলেন ডাক্তার বাবু। তাই সচেতন হোন যোকোনও জায়গায় কার্ড সোয়াইপ করার ক্ষেত্রে। (আরও পড়ুন- 'চিলড্রেন ব্যাঙ্কে'র ৯.৯ লাখ টাকার জাল নোট জমা করতে গিয়ে গ্রেফতার যুবক )