নিজস্ব প্রতিবেদন: পিডিপি নেত্রী তথা জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি শেষ টুইটটি করেছেন ২২ ঘণ্টা আগে। ধারা ৩৭০ বাতিল করে দেওয়ায় কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তকে ‘অসংবিধানিক’ বলে আখ্যা করে টুইট করেন। আরেক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদ্দুলাকে টুইটারে শেষ দেখা গিয়েছে সোমবার কাকভোরে। আশঙ্কা ছিল কিন্তু সেই ঝড় ওঠেনি তখনও। গতকাল ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের ঘোষণার পর ওমর আবদ্দুলা, মেহবুবা মুফতিকে গ্রেফতার করা হয়। তারপর থেকে কোনও খোঁজ নেই তাঁদের। কোথায় তাঁরা সংসদে সোমবার কেন্দ্রের থেকে জবাব চাইলেন বিরোধীরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী বলেন, প্রবীণ সাংসদ ফারুক আবদ্দুলা সংসদে উপস্থিত হননি। ওমর আবদ্দুলা, মেহবুবা মুফতির কোনও খোঁজ নেই। তাঁরা কোথায় জানানো উচিত সরকারের। একই দাবি তোলেন ডিএমকের সাংসদ টিআর বালু, দয়ানিধি মারানরাও। তাঁদের অভিযোগ, জম্মু-কাশ্মীরের নেতাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। খোঁজ নেই ফারুক আবদ্দুলার।


আরও পড়ুন- উত্তরপূর্বের রাজ্যগুলির ৩৭১ ধারাও কি এবার খারিজ করা হবে! অমিত শাহকে নিশানা কংগ্রেসের


এ দিন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়ার বিরোধিতা করেন। সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে আনা বিলের বিরোধিতা করা হবে। তাঁর পরামর্শ, কাশ্মীরের মানুষ এবং রাজনীতিকদের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত। এরপরই মমতার তোপ, ফারুক আবদ্দুলা, ওমর আবদ্দুলা এবং মেহবুবা আবদ্দুলার কোনও খোঁজ নেই। তাঁরা কি সন্ত্রাসবাদী? প্রশ্ন তুলে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, গণতন্ত্রের স্বার্থে তাঁদের দ্রুত ছেড়ে দেওয়া উচিত।