ওয়েব ডেস্ক: পাঁচ মহিলার লড়াইয়ের ফল, ইতিহাসের পাতায় তিন তালাক। চলুন, এই সাহসিনী-নির্ভয়াদের সঙ্গে পরিচয় করা যাক। ঐতিহাসিক রায়ের পিছনের ইতিহাস: শায়রা বানুর আবেদনেই তালাকে সুপ্রিম স্থগিতাদেশ


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


পাঁচ মহিলার হার না মানা লড়াইয়ে এসেছে এই জয়ের আনন্দ। তাঁদের আবেদনে সাড়া দিয়ে তিন তালাক প্রথাকে ইতিহাসের বন্ধ কারাগারে পাঠিয়ে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। দেখে নেওয়া যাক তাঁদের পরিচয়।



শায়রা বানু। বয়স ৩৫, ২ সন্তানের মা। বাড়ি উত্তরাখণ্ডের কাশীপুর।১৫ বছর দাম্পত্যের পর ২০১৫ সালে বানোকে তালাক দেন স্বামী।


আফরিন রহমান। বয়স ২৬। ঠিকানা জয়পুর। বিয়ের ৩ মাসের মধ্যেই শ্বশুরবাড়িতে শুরু হয় অত্যাচার। চিঠির মাধ্যমে তালাক দেন স্বামী।


গুলশন পরভিন। বয়স ৩১, ১ সন্তানের মা। ঠিকানা উত্তরপ্রদেশের রামপুর। পণের দাবিতে শ্বশুরবাড়িতে অত্যাচারের শিকার। স্ট্যাম্প পেপারে তালাক দেন স্বামী। 


ইশরত জাহান। বয়স ৩১, ৪ সন্তানের মা। বাড়ি হাওড়া। ১৫ বছরের দাম্পত্যের পর দুবাই থেকে ফোনে ইশরতকে তালাক দেন স্বামী।


আতিয়া সাবরি। বয়স ৩০, ২ সন্তানের মা। বাড়ি উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুর। বিয়ের পর থেকেই পণের দাবিতে অত্যাচার। ৩ বছরের মধ্যে তিন তালাকের শিকার।