নিজস্ব প্রতিবেদন: পশ্চিমবঙ্গের বাইরে বিশেষ করে এিপুরায় দলের নেতা-মন্ত্রীদের পাঠিয়ে বিপ্লব দেব সরকারের উপর চাপ বাড়িয়ে তুলেছে তৃণমূল। আইপ্যাকের সদস্যের আটকের ঘটনাকে সামনে রেখে একের পর এক দল গিয়েছে ত্রিপুরায়। কারণ পাখির চোখ ২০২৩ সালের ত্রিপুরার বিধানসভা ভোট (Tripura Assembly Election)।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিন সেই উদ্দেশ্যেই ত্রিপুরাবাসীদের টুইট বার্তা দিলেন কুণাল ঘোষ। পর পর তিনটি টুইটে গেরুয়া শিবিরের বিরুদ্ধে একজোট হওয়ার ইঙ্গিত দিলেন তৃণমূলের মুখপাত্র। সেই সঙ্গে কুণালের স্পষ্ট বক্তব্য, ''কোনও ব্যক্তির আসা যাওয়ার উপর এবার ত্রিপুরায় তৃণমূলের ভবিষ্যত নির্ভর করবে না।'' 





ত্রিপুরার ভবিষ্যত বাঁচাতে মমতাই ভরসা। কুণালের কটাক্ষ বামেরা ভুলে গিয়েছে এবং বিজেপি কিছুই করছে না। তাই দলীয় রাজনীতিকে আমল না দিয়ে আগে ত্রিপুরাকে বাঁচাতে হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে ও অভিষেকের সেনাপতিত্বেই তা সম্ভব বলে মত কুণালের।


আরও পড়ুন, COVID-19: জনসমাগম রুখতে দুর্গাপুজো পর্যন্ত বিধিনিষেধ, রাজ্যগুলিকে চিঠি কেন্দ্রের


প্রসঙ্গত. ২০১৬ বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের পরে ত্রিপুরা লক্ষ্যে ঝাঁপিয়েছিল ঘাসফুল শিবির। সেই সময়ে তৎকালীন কংগ্রেসের বেশ কয়েকজন বিক্ষুব্ধ বিধায়ক তৃণমূলে যোগ দেন। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে মুকুল রায় বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরেই ত্রিপুরায় দুর্বল হতে শুরু করে ঘাসফুলের সংগঠন। তৃণমূলের সমস্ত বিধায়কই যারা কংগ্রেস থেকে এসেছিলেন, তাঁরা সকলেই যোগ দেন বিজেপিতে।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)