নিজস্ব প্রতিবেদন: নরেন্দ্র মোদীর ৭০ তম জন্মদিনেই তাঁকে নিশানা করল বিরোধীরা। এর পাশাপাশি টুইটারে ট্রেন্ডিং হল #NationalUnemploymentDay। তার সুর বেঁধে দিলেন রাহুল গান্ধী। কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতির টুইট, রোজগার যুবকদের  আত্মসম্মান দেয়। কত দিন তাঁদের আত্মসম্মান দেওয়া থেকে বিরত থাকবে সরকার?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অতিসম্প্রতি একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল, ভারতে ৪৫ বছরে সর্বোচ্চ ছুঁয়েছে বেকারত্ব। করোনা প্রাদুর্ভাবে আরও ধাক্কা খেয়েছে দেশের অর্থনীতি। দীর্ঘ লকডাউনে থমকে গিয়েছে দেশের আর্থিক কর্মকাণ্ড। কর্মী ছাঁটাইয়ে বাধ্য হয়েছে বহু সংস্থা। এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে জিডিপি সংকুচিত হয়েছে ২৩.৯ শতাংশ। অচ্ছে দিনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু দেশজুড়ে মন্দা পরিস্থিতিতে নাভিশ্বাস অর্থনীতির। নরেন্দ্র মোদীর জন্মদিনে রাষ্ট্রীয় বেরোজগার দিবস বা National Unemployment Day পালনের ডাক দিয়েছিলেন শাসক বিরোধী নেটিজেনরা। সেই মতো সকাল থেকে টুইটারে শুরু হয় ট্রেন্ডিং। একের পর এক টুইট। 


কর্মসংস্থানকে হাতিয়ার করে নরেন্দ্র মোদীকে নিশানা করেছে কংগ্রেস। একটি সংবাদপত্রে অংশ দিয়ে রাহুল গান্ধী টুইট করেছেন,''চরম বেকারত্বের জন্য দেশের যুবা আজ #राष्ट्रीय_बेरोजगारी_दिवस পালন করতে বাধ্য হচ্ছে। রোজগার আত্মসম্মান আনে। সরকার কত দিন তাঁদের আত্মসম্মান দেওয়া থেকে বিরত থাকবে?'' 
 



বহু নেটিজেন নানা ধরনের ব্যঙ্গাত্মক ছবিও টুইট করেছেন। এর সঙ্গে তির্যক মন্তব্যও। কেউ লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী প্রতিবছর ২ কোটি চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু ১২ কোটি মানুষ আজ কর্মহীন। কারও কটাক্ষ, জাতীয় বেকারত্বের জন্মদাতাকে শুভ জন্মদিন।          










প্রসঙ্গত, সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়া ইকনমি অনুযায়ী, শহুরে এলাকায় বেকারত্ব এখন ৮.৩২ শতাংশ। মিন্টের রিপোর্ট বলছে, অগাস্টে গ্রামে বেকারত্ব পৌঁছে গিয়েছে ৭.৬৫ শতাংশে। জুলাইয়ে তা ছিল ৬.৬।     


আরও পড়ুন- দেবীর কাছে করোনা মুক্তির প্রার্থনা, 'মিশন বঙ্গ'-এ 'শুভ মহালয়া' মোদী-শাহের