ওয়েব ডেস্ক: জাতপাতের জালে দেশজুড়ে জটিল পরিস্থিতি। সমাধানের খোঁজ দিল উত্তরপ্রদেশ ও কর্ণাটকের দুই মন্দির। দুই জায়গাতেই দলিতদের জন্য খুলে দেওয়া হল দরজা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দলিত নিগ্রহে তোলপাড় দেশ। মুখ খুলতে বাধ্য হয়েছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী। অসহিষ্ণুতার এমন আবহে ব্যতিক্রমী  দৃষ্টান্ত স্থাপন করল উত্তরপ্রদেশ ও কর্ণাটকের দুই মন্দির। উত্তরপ্রদেশে হাজার হাজার বছরের কুপ্রথা ভেঙে দিল পুলিস।


আরও পড়ুন- 'গোমাংস উত্সব' করার কথা ভাবছে দলিত সম্প্রদায়গুলো


তীর্থযাত্রায় এক দলিত যুবককে অংশ নিতে বাধা দেন এলাকার উচ্চবর্ণের মানুষেরা। সেখান থেকেই আন্দোলনের শুরু। এরপরেই হস্তক্ষেপ করে প্রশাসন। পুলিসের মধ্যস্থতায় তীর্থযাত্রা তো বটেই স্থানীয় মন্দিরের দরজাও খুলে গেল দলিতদের জন্য। কর্ণাটকে প্রশাসনকে হস্তক্ষেপ করতে হয়নি। ম্যাঙ্গালোরের গোরক্ষনাথেশ্বর মন্দির কর্তৃপক্ষের বিবেকই নিয়ে এসেছে পরিবর্তন। মন্দিরের একশো চার বছরের ইতিহাসে প্রথমবার দেবসেবার দায়িত্ব পেয়েছেন দুই দলিত বিধবা।


আরও পড়ুন- গরুর চামড়া পাচারের অভিযোগে ৪ দলিত যুবককে প্রহারের প্রতিবাদে সকাল থেকে উত্তপ্ত রাজ্যসভা


এদেশে ধর্মের হাজারো বিভাজন। এক ধর্মেও বহু বিভাজন। প্রথা ভাঙার কাজটা করে দেখালেন বরেলি ও কর্ণাটকের বাসিন্দারা। একেই নতুন প্রথা করে তোলার দায়িত্ব দেশবাসীর।