নিজস্ব প্রতিবেদন: আপাতত সামাল দেওয়া গেছে জাঠভূমে। জননায়ক জনতা পার্টির হাতে ধরে বিজেপি যে সরকার গড়ছে কার্যত নিশ্চিত। কিন্তু বাধ সেধেছে মারাঠাভূম। জোট শরিক শিবসেনা যেন ‘বিভীষণের’ মতো আচারণ করছে। আধখানা মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবি নিয়ে গোঁ ধরে রয়েছে সেনারা। সূত্রে খবর, এই মুহূর্তে চূড়ান্ত সিদ্ধন্তের সম্ভাবনা নেই। দীপাবলির পরই হতে পারে বিজেপি-শিবসেনার আলোচনা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তবে, আজ দু’পক্ষই ঝালিয়ে নিতে চলেছে ‘৫০-৫০ ফরমুলা’ স্ট্র্যাডিজির বিষয়টি। উদ্ধব ঠাকরে তাঁর বাসভবনে তলব করেছেন সদ্য জিতে আসা বিধায়কদের। থাকবেন তাঁর পুত্র আদিত্য ঠাকরেও। এই বৈঠকে  আদিত্যকে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে তুলে ধরতে চূড়ান্ত ঘুঁটি সাজিয়ে নেওয়া হবে বলে মনে করা হচ্ছে। হাতে ৫৬ বিধায়ক নিয়ে এই মুহূর্তে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী শিবসেনা। তাদের দাবি বিজেপি না মানলে, বিকল্প পথও যে রয়েছে, গতকাল দলের নেতা সঞ্জয় রাউত একটি ব্যঙ্গচিত্র পোস্ট করে বুঝিয়ে দেন। শরদ পাওয়ারের হাত ধরতে আপত্তি নেই বলে দাবি শিবসেনার।



আরও পড়ুন- ‘পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর এখন আর পাক প্রশাসনের হাতে নেই’


হাত গুটিয়ে বসে নেই বিজেপিও। আজই বিধায়কদের নিয়ে বৈঠকে বসছে মহারাষ্ট্রের বিজেপি। শিবসেনাকে কতটা সুতো ছাড়বে, তারই প্রাথমিক ফয়সলা করে নিতে চায় ফডণবীসের দল। যদিও চূড়ান্ত সিলমোহর দেবেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহই। গতকাল, গভীর রাত পর্যন্ত হরিয়ানার নির্দল বিধায়ক এবং জেজেপির সুপ্রিমো দুষ্মন্ত চৌটালার সঙ্গে বৈঠক করেন অমিত শাহ। চৌটালাকে উপমুখ্যমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দিতে রাজি হন তিনি। মহারাষ্ট্রের ক্ষেত্রেও কি একই সমীকরণে বিজেপি যাবে কিনা তা নিয়ে চলছে বিস্তর জল্পনা।