নিজস্ব প্রতিবেদন: আরও এক ‘ব্যাপম’ কেলেঙ্কারির পর্দফাঁস। এবার উত্তরপ্রদেশে। মুজাফফরনগর মেডিক্যাল কলেজের ২ ছাত্রকে জেরা করতেই মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিপুল টাকার বিনিময়ে লিখে দেওয়া হতো এমবিবিএস পরীক্ষার উত্তরপত্র। এভাবেই কয়েক বছর ধরে ডাক্তারি পাস করেছেন কয়েকশো পড়ুয়া।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মুজাফফরনগর মেডিক্যাল কলেজের ওই ২ ছাত্রকে জের করে উঠে এসেছে আরও ৯ জনের নাম। এর মধ্যে ৬ জন মেরঠের চৌধুরি চরণ সিং ইউনিভার্সিটির আধিকারিক। ফলে জাল অনেক দূর ছড়িয়েছে বলে মনে করছে ইউপি এসটিএফ। তাদের দাবি ২০১৪ সাল থেকে চলছে এই র‍্যাকেট। এমবিবিএস-এর পরীক্ষায় উত্তরপত্র লিখে দেওয়ার জন্য নেওয়া হতো কমপক্ষে ১ লাখ টাকা। এভারে কমপক্ষে ৬০০ নিম্নমেধার ছাত্র ডাক্তারি পাস করে বেরিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ থেকে।


আরও পড়ুন-বিসমিল্লার জন্মদিনে সেলাম গুগলের


এসটিএফের দাবি, ১ থেকে দেড় লাখ টাকার বিনিময়ে বিশেষজ্ঞাদের লেখা উত্তরপত্র বিশ্বদ্যিালয়ে জমা হওয়া উত্তরপত্রের বান্ডিলে রেখে দিত আধিকারিকরা। মেজিক্যালের অন্যান্য কোর্সের পড়ুয়াদের কাছ থেকে এর জন্য নেওয়া হতো ৩০-৪০ হাজার টাকা। পুলিস এখনও প‌র্যন্ত ‌যে দুজনকে গ্রেফতার করেছে তার মধ্যে রয়েছে গুড়গাঁওয়ের এক বিশিষ্ট চিকিৎসকের ছেলে। অন্যজন পঞ্জাবের সাংরুর জেলার। এর দুজনেই ১ লাখ টাকা দিয়েছিল বলে জানিয়েছেন ইউপি এসটিএফের মেরঠ রিজিয়নের প্রধান ব্রিজেশ সিং।