নিজস্ব প্রতিবেদন: অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে কাফিল খানকে। তাঁকে আটকে রাখা বেআইনি। তাঁর বক্তব্যে কোনও হিংসা ছড়ানোর অভিসন্ধি ছিল না। এভাবেই কাফিল খানের পক্ষেই রায় দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

উত্তর প্রদেশের এই চিকিৎসককে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (CAA) এর বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক ভাষণ দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করেছিল পুলিস। ২৯ জানুয়ারি গ্রেফতার করার পর ১৩ ফেব্রুয়ারি কাফিল খানের বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা আইনের (NSA) ধারা আনা হয়।


১৩ ডিসেম্বরের এফআইআর রিপোর্টে কাফিলের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ানোর অভিযোগ আনা হয়েছিল। তৎসহ এ-ও বলা হয়েছিল গোরক্ষপুরের এই চিকিৎসক বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তির পরিবেশ বিঘ্নিত করছেন।


কিন্তু এলাহাবাদ হাইকোর্ট স্পষ্ট ভাবেই জানিয়ে দিল তাঁর বক্তব্যে কোনও হিংসা ছড়ানোর কারণ ছিল না। আলিগড়ের শান্তির পরিবেশও তাঁর বক্তব্যে বিঘ্নিত হয়নি। আদালতের এই নির্দেশের পর কাফিলের স্ত্রী সবিস্তা খান বলেছেন, "একজন নির্দোষ ব্যক্তিকে এনএসএতে ৭ মাস বন্দি করে রাখা হলো। সেই ৭ মাস কেউ ফিরিয়ে দিতে পারবে না।" টুইটে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী লিখেছেন, "আশা করি উত্তর প্রদেশ সরকার অবিলম্বে ডঃ কাফিল খানকে মুক্তি দেবে।"


আরও পড়ুন: গান স্যালুটে শেষ বিদায় প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়কে