Gujiya: এক লপ্তে ৩০ হাজার টাকার গুজিয়ার অর্ডার কে দিলেন, কেন?
Gujiya Worth Rs. 28,000:একদিনে প্রায় ৩০ হাজার টাকার গুজিয়ার অর্ডার! গল্প নয়, ভুয়ো নয়, সত্যিই! ভ্রাম্যমাণ এক খাদ্য সরবরাহ সংস্থা (সুইগি)-র তরফে এই তথ্য মিলেছে। ওই কোম্পানির সিইও রোহিত কাপুর এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করে এই খবরটি জানিয়েছেন।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: একদিনে প্রায় ৩০ হাজার টাকার গুজিয়ার অর্ডার! গল্প নয়, ভুয়ো নয়, সত্যিই! ভ্রাম্যমাণ এক খাদ্য সরবরাহ সংস্থা (সুইগি)-র তরফে এই তথ্য মিলেছে। ওই কোম্পানির সিইও রোহিত কাপুর এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করে এই খবরটি জানিয়েছেন।
কেন একসঙ্গে এত গুজিয়া?
আরও পড়ুন: Pannalal Bhattacharya: কালীর গান গাইতে-গাইতে মা ভবতারিণীর দর্শন কি পেয়েছিলেন পান্নালাল?
আসলে দোলের সময়ে হোলি সেলিব্রেশনে গুজিয়া এক অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ। রঙের উদযাপন, উদ্দাম মজা খুশি আনন্দের ফাঁকে খাওয়া-দাওয়াটাও খুব একটা বিশেষ ব্যাপার হিসেবে জায়গা পায়। দেশ জুড়ে সকলে এদিন ফেস্টিভ মুডে থাকেন। এই গুজিয়া অবশ্য বাঙালির চিরচেনা গুজিয়া নয়। এই গুজিয়া এক ধরনের ভাজা মিষ্টি। এর ভেতরে ড্রাই ফ্রুটস আর ক্ষীরের পুর থাকে। ঘিয়ে ভাজা এই মিষ্টি দোলের দিনে ঠান্ডাইয়ের সঙ্গে খাওয়া হয়।
অনেকেই দোলের সময় ঘরে নিজেরাই মিষ্টি তৈরি করে নেয়। নানা রকম মিষ্টি তৈরি করা হয়। ঘিয়ে ভাজা ক্ষীরের মিষ্টি, ডাল বা বেসন দিয়ে তৈরি মিষ্টি নানা কিছু। অনেকে বাড়িতেই এই অবাঙালি গুজিয়া বানাতে চেষ্টা করে। কেউ হালুয়া বানিয়ে নেয়।
কিন্তু এখন সময়ের অভাবে জায়গার অভাবে লোকাভাবে অনেকেই আর বাড়িতে এত হ্যাপা পোয়াতে চান না। তার উপর চোখের সামনে প্রলোভন তৈরি করে সদা সর্বদা ঘুরে বেড়ায় ফুড ডেলিভারি সংস্থাগুলো। একটা ক্লিকে বা একটা ফোনেই কাজ সারা হয়ে যায়! কে আর এত খাটতে চায়?
ঠিক সেটাই ঘটেছে লখনউয়ে। জানা গিয়েছে, লখনউয়ের এক যুবক এই অর্ডারটি করেছেন। তিনি একেবারে ২৮ হাজার টাকার গুজিয়া অর্ডার করেছেন! এই অর্ডারকে এপিক অর্ডার বলে উল্লেখ করেছে ওই সংস্থা।