নিজস্ব প্রতিবেদন: পড়শি যুবকের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল মেয়ের। মেনে নিতে পারেননি বাবা। সেই রাগে নৃশংসভাবে খুন করল উত্তরপ্রদেশের ফিরোজাবাদের হরিবংশ কুমার নামে এক ব্যক্তি। এনিয়ে গত ১৮ মাসে ২৩টি এই ধরনের ঘটনা ঘটল উত্তরপ্রদেশে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-রাজ্যপালকে ডেকে সঠিক দিকনির্দেশ করুন, অমিত শাহকে বলল তৃণমূল


রবিবার ফিরোজাবাদের সালেমপুর কুটানিয়া গ্রামে ওই ঘটনা ঘটে রাত একটা নাগাদ। সে সময় ঘরে ছিলেন বাবা ও মেয়ে। বাকি সদস্যরা গিয়েছিলেন গুরুগ্রামে এক অনুষ্ঠানে। এদিন মধ্যরাতে বাবা দেখতে পান বাড়ির বারান্দায় কারও সঙ্গে কথা বলছে মেয়ে পূজা। দেখেই মাথায় রক্ত চড়ে যায় বাবার। এরপরই প্রথমে মেয়েকে বিদ্যুত্স্পৃষ্ট করে তার পর ধারালো ছুরি দিয়ে নলি কেটে দেয় হরিবংশ।


জেলা পুলিস আধিকারিক গিরিশ গৌতম সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, অপরাধের কথা স্বীকার করেছে হরিবংশ। জেরায় সে জানিয়েছে, প্রথমে সে মেয়েকে বিদ্যুতের শক দেয়। তারপর একটি ছুরি দিয়ে গলা কেটে ফেলে। খুনে ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধার হয়েছে। গভীর রাতে মেয়ে পূজাকে তার প্রেমিক গজেন্দ্র সঙ্গে কথা বলতে দেখে ফেলে ওই ব্যক্তি। এর পর মেয়ে ঘরে ফিরলে ওই কাণ্ড করে হরিবংশ।



আরও পড়ুন-সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি শরদ বোবডে


বাড়ির কনিষ্ঠ সন্তান পূজার সঙ্গে গজেন্দ্রর সম্পর্ক মেনে নিতে পারেনি হরিবংশ। কারণ সে ভিন জাতের। এদিকে বাবার বিরুদ্ধে খুনে মামলা করে পূজার দাদা যোগেশ।