নিজস্ব প্রতিবেদন: এখনও পর্যন্ত ফ্লোর টেস্ট না হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করল খোদ সুপ্রিম কোর্টও। মধ্য প্রদেশের সংখ্যালঘু সরকারের ভবিষ্যত্ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বিচারপতিরা। সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ, সরকার সংখ্যালঘু হয়ে পড়লে রাজ্যপালের ক্ষমতা রয়েছে অধ্যক্ষকে আস্থাভোট করানোর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সরকার তার সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারালে বা অধিবেশন বন্ধ হয়ে গেলে তখন কী হবে? রাজ্যপাল যদি অধিবেশন না ডাকতে পারেন, তাহলে কি অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত সরকার চালানো যায়?  এ দিন শুনানিতে একের পর এক প্রশ্ন তোলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা। জবাবে অধ্যক্ষ দু’সপ্তাহ সময় চেয়েছেন। উল্লেখ্য, ২২ বিদ্রোহী বিধায়কের মধ্যে মাত্র ৬ জনের ইস্তফাপত্র গ্রহণ করেছেন অধ্যক্ষ। বিদ্রোহী বিধায়কদের অভিযোগ, ইস্তফা প্রত্যাহারের জন্য চাপ সৃষ্টি করছে কংগ্রেস। ভোপালে ঢুকতে তাঁদের ভয় হচ্ছে। নিরাপত্তার দাবি জানান বিধায়করা।


আরও পড়ুন- CBSE-র পর এবার ৩১ মার্চ পর্যন্ত স্থগিত ICSE ও ISC বোর্ড পরীক্ষাও


সরকারের আইনজীবী অভিষেক সিঙ্ভি জানান, অধ্যক্ষকে দু’সপ্তাহের সময় দেওয়া হোক। এর মধ্যে বিদ্রোহী বিধায়করা মধ্য প্রদেশে ফিরবে আশা করা যায়। পরিবার থেকে দূরে রয়েছেন তাঁরা। বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, ঘোড়া কেনাবেচার সুবর্ণ সুযোগ এই সপ্তাহগুলি। যত দ্রুত সম্ভব আস্থাভোট করিয়ে সরকারকে স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে নিয়ে আসা প্রয়োজন। উল্লেখ্য, কংগ্রেস নেতা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরই তাঁর ঘনিষ্ঠ ২২ বিধায়ক ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দেন অধ্যক্ষের কাছে। এর ফলে কমল নাথের সরকার সংখ্যালঘু হয়ে পড়ে। দ্রুত আস্থাভোট করানোর দাবি জানায় বিজেপি। কিন্তু করোনা আবহে অধিবেশন ২৬ মার্চ পর্যন্ত মুলতুবি করে দেওয়া হয়।