নিজস্ব প্রতিবেদন: কেরলের কালিকূট জাতীয় বিমান বন্দরে শুক্রবার সন্ধ্যায় ৭টা ৪০ নাগাদ রানওয়ে থেকে পিছলে গিয়ে দুখণ্ড হয়ে যায় বিমান IX-১৩৪৪। ১৯০ জন আরোহী সমেত দুবাই থেকে আসা এই বিমানটি যখন দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়, প্রথম ওয়াকি টকি মারফত খবর এসেছিল  CISF কন্ট্রোল রুমে। তারপর কি হয়েছিল প্রথম ৫ মিনিটে? এক নজরে চুলচেরা বিশ্লেষন...


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

৭ টা বেজে ৪০ মিনিট:  অ্যাসিসট্যান্ট সাব ইনসপেক্টর অজিত সিং দাড়িয়ে ছিলেন গেট নম্বর আটে। বিমানের এরূপ অবস্থা দেখে খবর দেন CISF কন্ট্রোল রুমে।


৭ টা ৪১ মিনিট: CISF কন্ট্রোল রুম থেকে ফোন যায় এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল ও CISF কুইক রেসপন্স টিমের কাছে।


৭ টা বেজে ৪২ মিনিট:  সতর্কতা পৌঁছে যায় এয়ারপোর্ট দমকল কেন্দ্রে।


৭টা ৪৩ মিনিট: CISF থেকে ফোন যায় এয়ারপোর্ট স্বাস্থ্য বিভাগে।


৭ টা ৪৪ মিনিট: CISF যোগাযোগ করে টার্মিনাল ম্যানেজারকে। দ্বিতীয়বার ফোন করা হয় স্বাস্থ্য বিভাগকে।


৭ টা বেজে ৪৫ মিনিট: স্থানীয় পুলিসকে খবর দেয় CISF।


বিমান দূর্ঘটনার ৫-৭ মিনিটের মধ্যেই স্থানীয় লোকেরা চলে আসেন দুর্ঘটনা স্থলে। এত সংখ্যক যাত্রীর কথা ভেবে স্থানীয় লোকেদের উদ্ধারকার্যে হাত লাগানোর অনুমতি দেন কালিকূট বিমান বন্দরের ডেপুটি কমান্ডান্ট। ১৮ জনের মৃত্যু ও প্রায় ১৫০ জন চিকিৎসাধীন এই ভয়াবহ দুর্ঘটনার পরে। আহতদের করোনা পরীক্ষা করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।


আরও পড়ুন: জেরার পরই আত্মহত্যা ২১ বছরের তরুণীর! অভিযোগের আঙুল পুলিসের দিকেই