নিজস্ব প্রতিবেদন:  সোমবার থেকে চালু হচ্ছে অন্তর্দেশীয় উড়ান। বিমানে সফর করার জন্য বেশকিছু নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে যাত্রীদের মোবাইলে আরোগ্য সেতু অ্যাপ থাকতে হবে। এনিয়েই বিতর্ক খাড়া করেছে বিরোধীরা। দাবি, দেশের বিমান যাত্রীদেরও কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। এনিয়ে সরব হলেন কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী হরদীপ পুরি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-বিদ্যুৎহীন শহর থেকে জেলা! CESC-র ভূমিকায় রুষ্ট, সংস্থার একাধিপত্য নিয়ে তোপ মুখ্যমন্ত্রীর


পুরি বলেন, যাদের আরোগ্য সেতু অ্যাপ গ্রিন থাকবে তাদের কেন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে তা বুঝতে পারছি না। বৃহস্পতিবারও তিনি একই প্রশ্ন তুলেছিলেন। কেন এমন কথা বলছেন পুরি? কারণ কেরল, কর্ণাটক, অসম-সহ ৭ রাজ্যে জানিয়ে দিয়েছে দেশের বিমানযাত্রীদেরও কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।



শনিবার সকালে কর্ণাটক সরকার জানিয়েছে দেশের যে ৬ রাজ্যে করোনা সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি সেখান থেকে আসা যাত্রীদের ৭দিন হাসপাতাল কোয়ারেন্টাইন ও ৭ দিন হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। গুরুতর অসুস্থ রোগী, বৃদ্ধ ও শিশু ও গর্ভবতী মহলাদের ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হবে।



বিমানযাত্রীদের কোয়ারেন্টাইনে থাকার দাবি বৃহস্পতিবার উড়িয়ে দিয়েছেন হরদীপ পুরি। এদিন তিনি বলেন, এনিয়ে বেকার জলঘোলা করা হচ্ছে। লকডাউনের সময়ে যে স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসেস রয়েছে সেখানে আরোগ্য সেতু আপে যেসব যাত্রীকে রেড দেখাবে তাদের বিমানে উঠতেই দেওয়া হবে না। এটি একটি অত্যন্ত কার্যকরী অ্যাপ। এই অ্যাপ একটি পাসপোর্টের মতো। গ্রিন থাকলেই মিলবে বিমান সফরের ছাড়পত্র। এখন ডোমেস্টিক ফ্লাইট চালাচ্ছে সরকার। ট্রেন ও বাসে সফরের জন্যও একই নিয়ম লাগু হয়েছে। যেসব যাত্রী করোনা পজিটিভি তাদের বিমানে চড়তে দেওয়া হবে না।


আরও পড়ুন-আমফান বিধ্বস্ত বারুইপুরে যেতে 'বাধা' দিলীপকে, তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে একাধিক জখম


উল্লেখ্য, শনিবার পুরি জানিয়ে দেন, জুনের মাঝামাঝি বা জুলাইয়ের শেষ দিকে আন্তর্জাতিক উড়ান চালু করা হতে পারে। তবে শর্ত হল করোনার প্রকোপ কমে হবে। তার পরেই সিদ্ধান্ত। সরকার চাইছে বিমান উপযুক্ত যাত্রী পাওয়া যাক।