নিজস্ব প্রতিবেদন : উত্সবের মরসুমের আগেও অপরিবর্তিত থাকছে পাইকারি মুল্যস্ফীতির হার। পর পর দুই মাসে অচল থাকল মুদ্রাস্ফীতির হার। সরকারি হিসাব অনুযায়ী গত অগস্টে মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ১.০৮ শতাংশ। তার আগের মাসেও মুদ্রাস্ফীতির হার ১.০৮ শতাংশই ছিল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি সূচক অনুযায়ী, গত জুলাইয়ে মুদ্রাস্ফীতির হার তার আগের ২৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন ছিল। সরকারি হিসাব অনুযায়ী উত্পাদিত খাদ্যদ্রব্য যেমন ফল, সবজি, আটা, মাংস ও দুধের ক্ষেত্রে মূল্যবৃদ্ধির হার ছিল ১.৩ শতাংশ। পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি সূচকের প্রায় ২২.৬৭ অংশ নির্ভর করে উত্পাদিত খাদ্যদ্রব্যের মূল্যের উপর।  অন্যদিকে, প্রক্রিয়াজাত খাদ্যদ্রব্যের ক্ষেত্রে মূদ্রাস্ফীতির হার ছিল প্রায় ৫.৭৫ শতাংশ। জুলাইতে এই ক্ষেত্রে মূদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৪.৫৪ শতাংশ। 



চলতি বছর জুলাইয়ে খুচরা বিপণনে মুদ্রাস্ফীতির হার কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের স্থির করে দেওয়া লক্ষ্যমাত্রার নীচেই থেকেছে মুদ্রাস্ফীতির হার। এর ফলে এক টানা ১২ মাস লক্ষ্যমাত্রার নীচেই থেকেছে মুদ্রাস্ফীতির হার। ফলে, আগামী অক্টোবরে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের স্থির করা হারের অঙ্ক কমানো হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। 


আরও পড়ুন: মাথার উপর একাধিক দুর্নীতির মামলা, আত্মঘাতী বিধানসভার প্রাক্তন স্পিকার


মুদ্রাস্ফীতির প্রসঙ্গে গত ৬ জুলাই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন বলেন, "এর আগে ২০০৯ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে। কিন্তু তার পরে ২০১৪ সালে থেকে বাড়েনি দাম।" ইউপিএ জমানায় অর্থনৈতিক পরিস্থিতির সমালোচনা করে তিনি বলেন, "সেই সময়ে দুই সংখ্যার হারে জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পেত।"