নিজস্ব প্রতিবেদন: টিপ, সিঁদুর, কাজল যদি জিএসটির আওতা থেকে বাদ পড়ে তাহলে স্যনিট্যারি ন্যাপকিনের উপর কেন জিএসটি চাপানো হচ্ছে? আজ এ প্রশ্ন তুলল দিল্লি হাইকোর্ট। ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি গীতা মিত্তল এবং বিচারপতি সি হরিশঙ্করের ডিভিশন বেঞ্চ বলে, স্যানিটারি ন্যাপকিন একটি অত্যন্ত 'প্রয়োজনীয়' জিনিস। তাই এটিকে জিএসটির আওতাভূক্ত করার কোনও যুক্তিই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। ৩১ সদস্য বিশিষ্ট জিএসটি কাউন্সিলে একজনও মহিলা সদস্য না থাকার বিষয়টি নেয়েও আজ হতাশা প্রকাশ করেছেন বিচারপতিরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- পাপ্পু বনগায়া যুবরাজ- খোঁচায় ধার কমবে না ধারণা বিজেপির


জারমিনা ইশরার খান নামের জেএনইউ-এর আফ্রিকান স্টাডিসের এক ছাত্রীর করা আবেদনের ভিত্তিতে এই মামলার শুনানি হয় দিল্লি হাইকোর্টে। আদালতে এদিন বিচারপতিরা জানতে চান, জিএসটি কাউন্সিল কি এই কর আরোপ করার আগে কেন্দ্রীয় নারী কল্যাণ মন্ত্রকের সঙ্গে আলোচনা করেছিল?


আরও পড়ুন- নাচ দেখে টাকা ওড়াচ্ছে পুলিস, ভাইরাল ভিডিও


কেন্দ্রের আইনজীবী বলেন, জিএসটি-র ঘেরাটোপ থেকে স্যানিটারি ন্যাপকিনকে বাদ দেওয়া হলে ইনপুট ক্যাশ ক্রেডিটের সুবিধা থেকেও বঞ্চিত হবে ন্যাপকিন প্রস্তুতকারীরা। ফলে, ভিনদেশি স্যানিটারি ন্যাপকিন প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলির সঙ্গে প্রতিযোগীতায় পিছিয়ে পড়বে দেশীয় সংস্থাগুলি। কারণ, ইনপুট ক্যাশ ক্রেডিট না পেলে উত্পাদন মূল্যও বেড়ে যাবে।


আরও পড়ুন- কয়েক আলোকবর্ষ দূরেই রসে-বসে রয়েছে পৃথিবীর মতো আরও একটি গ্রহ


কেন্দ্রের আইনজীবীর এইসব সওয়াল শুনে বিচারপতি বলেন, এগুলি সবই 'টেকনিক্যাল' বিষয়। আদালত জিনিসটির প্রয়োজনীয়তার কথা মাথা রেখে বিষয়টি পর্যালোচনা করতে বলেছে।