নিজস্ব প্রতিবেদন : স্বামীকে খুন করে সেপটিক ট্যাঙ্কের ভিতর পুঁতে দিয়েছিল স্ত্রী। ১৩ বছর পর পুলিসের তল্লাশিতে সেপটিক ট্যাঙ্কের ভিতর থেকে উদ্ধার হল স্বামীর কঙ্কাল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মুম্বইয়ের গান্ধীপাড়ায় নিজের বাড়িতেই দেহব্যবসা চালাত ফরিদা ভারতী। গোপন সূত্র মারফত সেই খবর পেয়ে সোমবার মধুচক্রের আসরে হানা দেয় পুলিস। দেহ ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে ফরিদার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয় চার মহিলাকে। পরদিন আবার ফরিদার বাড়িতে দ্বিতীয়বারের জন্য তল্লাশি চালাতে যায় পুলিস। আর তখনই তল্লাশিতে সেপটিক ট্যাঙ্কের মধ্যে থেকে উদ্ধার হয় কঙ্কাল।


পুলিস জানিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে সূত্র মারফত তাদের কাছে খবর আসে যে ফরিদা শুধু দেহব্যবসা নয়, সেইসঙ্গে বহু মানুষকে খুনও করেছে। এমনকি তার স্বামীকেও খুন করেছে সে। এরপরই মঙ্গলবার রাতে ফের ফরিদার বাড়িতে তল্লাশি চালাতে যায় পুলিস।


আরও পড়ুন, দিনের পর দিন ধর্ষণে গর্ভবতী মেয়ে, ৪৩ বছরের কারাদণ্ড বাবাকে


জেরায় স্বামীকে খুনের কথা স্বীকার করেছে ফরিদা ভারতী। সে জানিয়েছে, ১৩ বছর আগে স্বামী সহদেবকে খুন করে সে। ঘুমের মধ্যে মাথায় ভারী বস্তু দিয়ে আঘাত করে খুন করা হয় সহদেবকে। খুনের পর বাথরুমের নিচে সেপটিক ট্যাঙ্কে গর্ত খুঁড়ে মৃতদেহ পুঁতে দেয় সে।