World Population Day: অচিরেই চিনকে পিছনে ফেলে বিশ্বে ১ নম্বর হতে চলেছে ভারত! কীসে জানেন?
১৯৮৭ সালের ১১ জুলাই আনুমানিকভাবে পৃথিবীর জনসংখ্যা ৫০০ কোটিতে পৌঁছেছিল। এই ১১ জুলাই দিনটিকেই `বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস` হিসেবে পালন করার কথা ভাবা হয়েছিল।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: এবার অচিরেই চিনকে টপকে যাবে ভারত! কীসে জানেন? জনসংখ্যায়। মনে করা হচ্ছে, চিনকে পিছনে ফেলে অচিরেই ভারত বিশ্বে সর্বোচ্চ জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে। ধরা হচ্ছে, আগামী বছরে, ২০২৩ সালেই এই ঘটনাটি ঘটতে চলেছে।
মাঝ-নভেম্বরেই বিশ্বের জনসংখ্যা পৌঁছবে ৮ বিলিয়নে, মানে ৮০০ কোটিতে। ২০৩০ সাল নাগাদ তা পৌঁছবে ৮.৫ বিলিয়নে। এবং এভাবে ক্রমশ বিপুল এক জনবিস্ফোরণের দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্ব।
বর্ধিত জনসংখ্যা দিনে দিনে এ বিশ্বের মাথা ব্যথার বিষয় হয়ে উঠছে। জনসংখ্যা অনেকগুলি ক্ষেত্রে মানবসভ্যতাকে চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দেয়। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলারই দিন বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস। প্রতি বছর ১১ জুলাই দিনটি বিশ্ব জনসংখ্যা বিষয়ক বিভিন্ন ইস্যুতে জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস রূপে পালন করা হয়। ১৯৮৯ সালে রাষ্ট্রসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (UNDP)-র গভর্নিং কাউন্সিলের উদ্যোগে সর্বপ্রথম বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত হয়েছিল। বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে জনসংখ্যা বিষয়ক বিভিন্ন ইস্যু, যেমন-- পরিবার পরিকল্পনা, লিঙ্গ সাম্যতা, দারিদ্র্য, মাতৃত্বকালীন স্বাস্থ্য, মানবাধিকার প্রভৃতি সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা হয়ে থাকে।
বর্ধিত জনসংখ্যার ভীতি এবং তার জন্য নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থাগ্রহণ--এটিই মোটামুটি এই দিনটির লক্ষ্য। জনসংখ্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সচেতনতামূলক প্রচারও দিনটির উপজীব্য।
আরও পড়ুন: Kyrgyzstan Trek: ধেয়ে আসছে বিশাল তুষারপাহাড়! মাত্র কয়েকহাত দূরে তাঁরা, তারপর?