মায়ানমার থেকে কলকাতা হয়ে পাচারের ছক, উদ্ধার দেড় কোটির সেগুন কাঠ
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে তল্লাশি চালাতেই চক্ষু ছানাবড়া। উদ্ধার হল ৫ গাড়ি বোঝাই সেগুন কাঠ।
উদ্ধার হওয়া সেগুন কাঠের আনুমানিক বাজারমূল্য দেড় কোটি টাকা। কাঠ পাচারের অভিযোগে মোট ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, আসাম থেকে কলকাতা যাচ্ছিল গাড়িগুড়ি। মায়ানমার থেকে আনা হয়েছিল সেগুন কাঠগুলি।
মেঘালয়, নাগালাল্যান্ড, আসাম ঘুরে পাচারের ছক কষা হয়। কলকাতা, বিহার, বেঙ্গালুরু, মুম্বই, উত্তরপ্রদেশ, দিল্লিতে পাচারের উদ্দেশ্যেই কাঠগুলিকে আনা হয়।
শিলিগুড়ির হোটেল থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে এই পাচারচক্রের চাঁইকে। ধৃতের নাম জিয়ারুল ইসলাম।
তদন্তে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। ধৃত আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কাউন্সিলের আসামের ধুবড়ি জেলার সভাপতি।
বন দফতরের অনুমান, এই চক্রের সঙ্গে সরকারের অনেক বড় বড় মাথা জড়িত। ধৃতদের জিজ্ঞাসা করে অভিযুক্ত আধিকারিকদের খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।