বিশ্ব খাদ্য দিবসে জেনে নিন, কোন খাবার ছাড়া বাঙালির দুর্গা পুজো বিস্বাদ...
জি ২৪ ঘন্টা ডিজিটাল ব্যুরো: আজ বিশ্ব খাদ্য দিবস। ১৯৭৯ সালে নভেম্বর মাসে ‘এফএও’-র সদস্যরা এই দিনটি উদযাপন করা শুরু করেন। বিশ্বের সমস্ত দুর্ভিক্ষগ্রস্ত মানুষরা যেন ভালো ভাবে খেয়ে বাঁচতে পারেন, সেই বিষয়ে সতর্কতা বাড়ানোর জন্যই এই দিনের সূচনা করেছিলেন তাঁরা।
প্রতি বছরই এই দিনটির কিছু নির্দিষ্ট থিম থাকে, যার সাহায্যে ‘এফএও’-এর সদস্যরা বিশ্ব থেকে দুর্ভিক্ষ দূর করার সতর্কতা বাড়ানোর চেষ্টা করেন। ২০২৩-এ তাঁদের থিম “Water is life, water is food. Leave no one behind”, অর্থাৎ ‘জলই জীবন, জলই খাবার। এই বিষয়ে কাউকে পিছিয়ে রাখবেন না’।
বাঙালি ইতিমধ্যেই দুর্গা পুজোর আমেজে মেতেছেন। আর দুর্গা পুজো মানেই খাওয়া-দাওয়া। দেখে নিন বাঙালির সেরা ৪ খাবার, যা ছাড়া দুর্গা পুজোর দিন গুলি বিস্বাদ।
দুর্গা পুজোয়, ষষ্ঠী এবং অষ্টমীর দিন অনেকের বাড়িতেই নিরামিষ খাওয়া হয়। শুধুমাত্র নিরামিষ নয়, অনেকে চালের তৈরী কোনও জিনিসই খান না সেই দিন গুলিতে। তাই এই দু’দিন বাঙালীর প্রথম পছন্দ লুচি-ছোলার ডাল বা লুচি-তরকারি।
বর্তমানে যেকোনও উৎসবেই বাঙালীর প্রথম পছন্দ বিরিয়ানি, সে মটন বিরিয়ানিই হোক বা চিকেন। ছোট থেকে বড় সবার পুজোয় চাই এই খাবার। যদিও বা এটি বাঙালি খাবার না, তাও বাঙালিদের মধ্যে বিরিয়ানির জনপ্রিয়তা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে।
দুর্গা পুজোর নবমী আর বাঙালির পাতে কষা মাংস থাকবে না তা হতে পারে না। প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই এই দিন কষা মাংস রান্না করা হয়। সাথে থাকে পোলাও বা সরু চালের ভাত।
মিষ্টি ছাড়া দুর্গা পুজো অসম্পূর্ণ। সে যে কোনও মিষ্টিই হোক। তবে বিশেষ ভাবে এই সময় খাওয়া হয় নাড়ু, রসগোল্লা, বোঁদে এই ধরণের মিষ্টি গুলি।