কালীপুজোয় সমস্ত ধরনের বাজি নিষিদ্ধ করল হাইকোর্ট
কোভিড পরিস্থিতিতে সমস্ত রকমের বাজি নিষিদ্ধ করা হল। রাজ্যের সর্বত্র নিষিদ্ধ বাজি। কালীপুজো, দীপাবলি এবং ছট পুজাতেও বন্ধ বাজি। হাইকোর্টের নির্দেশ বিক্রিও করা যাবে না বাজি। এবিষয়ে সমস্তদিকে নজর রাখবে পুলিস। কালীপুজোর সময়ে স্যানিটাইজার এবং মাস্ক বাধ্যতামূলক। বলবৎ থাকবে দূরত্ববিধি। বিসর্জনের শোভাযাত্রা হবে না। বাজনা এবং আলোকসজ্জা করা যাবে না বিসর্জনের জন্য। ন্যূনতম আয়োজন করতে হবে বিসর্জনের জন্য। বিসর্জন ঘাটে বেশি লোক নয়।
বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে দায়ের হওয়া এই মামলার শুনানি ছিল। সেখানে দুর্গাপুজোয় বিধিনিষেধ নিয়ে রাজ্য সরকারের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়। বিচারপতি বলেন, ‘পুজো-নির্দেশ বাস্তবায়নে রাজ্যের ভূমিকা অনুকরণীয়। অসাধারণ কাজ করেছে রাজ্য। ‘কোথাও কোথাও কিছু বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটেছে, তবে সার্বিকভাবে রাজ্য ভাল কাজ করেছে।
বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে দায়ের হওয়া এই মামলার শুনানি ছিল। সেখানে দুর্গাপুজোয় বিধিনিষেধ নিয়ে রাজ্য সরকারের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়। বিচারপতি বলেন, ‘পুজো-নির্দেশ বাস্তবায়নে রাজ্যের ভূমিকা অনুকরণীয়। অসাধারণ কাজ করেছে রাজ্য। ‘কোথাও কোথাও কিছু বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটেছে, তবে সার্বিকভাবে রাজ্য ভাল কাজ করেছে।
সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপের জন্যই দুর্গাপুজোয় রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে পারেনি বলেও মন্তব্য করেন বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, দুর্গাপুজোর মতোই বিধিনিষেধ মেনে হোক কালীপুজো।
মঙ্গলবার রাজ্য সরকারের তরফে সাধারণ মানুষের উদ্দেশে কালীপুজোয় বাজি না ফাটানোর আবেদন জানানো হয়। মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, কালীপুজো ও দীপাবলিতে বাজি ফাটাবেন না, আবেদন, বাজি থেকে যে দূষণ ছড়ায় সেই দূষণ কোভিডের ক্ষেত্রে অত্যন্ত মারাত্মক, বিসর্জনের শোভাযাত্রা নয়। সেই প্রেক্ষিতে এদিন বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বাজি নিয়ে রাজ্যবাসীর প্রতি সরকার যে আবেদন করেছে, তা সকলের মানা উচিত। বিচারপতির মতে, করোনা মানুষের শ্বাসযন্ত্রের ক্ষতি করে। বাজির দূষণে সেই ক্ষতি আরও বাড়তে পারে।