পূর্ণিমা চন্দ্রগ্রহণ একযোগে! ক্ষতি এড়িয়ে বিরল সৌভাগ্যের অধিকারী হবেন কোন মন্ত্রে?
এই পবিত্র তিথিতে বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেছিলেন, বোধিলাভ করেছিলেন এবং মহাপরিনির্বাণ লাভ করেছিলেন। এদিনে বৌদ্ধধর্মাবলম্বীগণ মন্দিরে বুদ্ধবন্দনা করেন, প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত করেন এবং বুদ্ধ-আরাধনায় নিমগ্ন হন।
বুদ্ধ পূর্ণিমার সঙ্গে এদিন চন্দ্রগ্রহণও। এটি এ বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ। এর শুভাশুভ দুরকম প্রভাবই আছে।
এদিন কী করবেন, কী করবেন না-- এ নিয়ে অনেকেরই নানা প্রশ্ন রয়েছে। মোটামুটি বলা হয়, পূর্ণিমায় বাড়িতে দেবতার সামনে বা মন্দিরে প্রদীপ জ্বালান। পূর্ণিমাযোগে শ্রীবিষ্ণুর পুজো করুন। শিবলিঙ্গের কাছে প্রদীপ জ্বালান এবং 'ওঁ নমঃ শিবায়' মন্ত্র জপ করুন।
পাশাপাশি রাশিভিত্তিক কিছু বিশেষ পরামর্শও রয়েছে জ্যোতিষবিদদের তরফে। যেমন, মেষ রাশির জাতকদের বুদ্ধ পূর্ণিমায় পুজো করে তার প্রসাদ বিতরণ করা উচিত। বৃষ রাশির জাতকদের অন্যদের দই এবং ঘি দান করা উচিত।
কর্কট রাশির জাতকেরা এদিন অন্যদের জল দান করতে পারেন, একটি পানীয় জলপূর্ণ পাত্রও দান করতে পারেন। দানে রত থাকা উচিত কন্যারাশির জাতকদেরও।
আবার এদিন তুলা রাশির জাতকেরা যদি দুধ, চাল, ঘি দান করেন তবে তা তাঁদের পক্ষে খুব শুভ হবে বলে মনে করা হচ্ছে। ধনু রাশির জাতকদের উচিত হবে বস্ত্র দান করা। মীন রাশির জাতকেরা যদি এদিন দুঃস্থদের ফল দান করেন তবে সেটা তাঁদের পক্ষে খুব শুভ হবে।