পুরুষের চেয়ে নারীর কামের ইচ্ছা আটগুণ বেশি, আর কী কী বেশি? কী বলছে চাণক্যনীতি?
নারী ও পুরুষের সম্পর্ক এবং তাঁদের দোষ-গুণ নিয়েও লিখে গিয়েছেন আচার্য চাণক্য। তাঁর শ্লোকে বলা হয়েছে, এমন কিছু কথা থাকে যা কাউকে বলেন না নারীরা।
মহিলাদের খিদে, লজ্জা, সাহস ও কামের ইচ্ছা নিয়ে বলে গিয়েছেন চাণক্য।
তাঁর মতে, এই চারটি জিনিস পুরুষদের থেকে মহিলাদের বেশি। পুরুষদের থেকে খিদে বেশি মহিলাদের। এমনকি তাঁদের সাহসও বেশি।
স্ত্রীণা দ্বিগুণ আহারৌ লজ্জা চাপি চর্তুগুণ।সাহস ষড়গুণ চৈব কামক্ষাষ্টগুণ স্মৃত।।
এই শ্লোকের অর্থ: নারীর শক্তির ব্যাপারে বলেছেন আচার্য চাণক্য। স্ত্রীর আহার, মানে খিদে পুরুষদের থেকে দ্বিগুণ।
তবে বর্তমান সময়ের প্রেক্ষিতে এটা অসত্য মনে হতে পারে। কারণ জীবনধারা বদলে গিয়েছে। পাশাপাশি ডায়েটও শুরু করেছেন অনেকে।
নারীদের লজ্জা পুরুষের চেয়ে চারগুণ বেশি।
অনেকেই বলেন, মহিলারা ভয় পান। তবে আচার্য বলে গিয়েছেন, পুরুষদের থেকে নারীদের সাহস ৬ গুণ বেশি। এজন্যই নারীকে শক্তিরূপে পুজো করা হয়।
পুরুষদের থেকে আট গুণ বেশি নারীদের কামের ইচ্ছা। কিন্তু কেন তা প্রকট নয়?
লজ্জা ও সহনশক্তি পুরুষদের থেকে বেশি থাকার কারণে নারীর কাম ইচ্ছা প্রকট হয় না। পাশাপাশি সংস্কারের গণ্ডিতেও থাকেন তাঁরা।