ইমরান খানের বহু আগেই রাজনীতিতে যোগ দিয়েছেন যে ক্রিকেটাররা
বিনোদ কাম্বলি- একটা সময় অভিনয়ও করেছিলেন।২০০৯ বিধানসভা নির্বাচনে লোক ভারতীর হয়ে মুম্বইয়ে প্রার্থী হয়েছিলেন কাম্বলি। কিন্তু জিততে পারেননি।
মনসুর আলি খান পতৌদি- মোট ৪৬ টি টেস্টে দেশের হয়ে খেলেছেন। যার মধ্যে ৪০টি ম্যাচে তিনি অধিনায়ক ছি্লেন। মাত্র ২১ বছর বয়সে দেশের অধিনায়ক হন নবাব পতৌদি। ১৯৯১ সালে কংগ্রেসের ভোপালে প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু হারের পর আর তাঁকে রাজনীতির ময়দানে দেখা যায়নি।
মহম্মদ আজহারুদ্দিন- ২০০৯-এ কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েচিলেন। উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদ থেকে নির্বাচনে দাঁড়ান। সাংসদ নির্বাচিত হন আজহার।
নভজ্যোত সিং সিঁধু- ২০০৪ সালে বিজেপির হয়ে অমৃতসর থেকে সাধারণ নির্বাচনে দাঁড়ান। ২০১৭-তে আবার কংগ্রেসে যোগ দেন।
ইমরান খান- ১৯৯৬ সালে পাকিস্তানে তেহরিক-ই-ইনসাফ গঠন হয়। তার ২২ বছর পর ইমরান খান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন।
সনথ জয়সূর্য- শ্রীলঙ্কার হয়ে খেলার সময়ই সাংসদ নির্বাচিত হন। এর পর ২০১১ সালে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন।
অর্জুনা রণতুঙ্গা- ২০০১ সালে শ্রীলঙ্কার ফ্রিডম পার্টিতে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি শ্রীলঙ্কার পেট্রোলিয়াম সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী।
নাইমুর রহমান দুর্জয়- ২০১৪ সালে আওয়ামী লিগের হয়ে প্রার্থী হন। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেট সাংসদ তিনি।