Droho Carnival: বৃষ্টি উপেক্ষা করেই `দ্রোহের কার্নিভাল` বর্ধমান শহরেও!
পার্থ চৌধুরী: বর্ধমানেও দ্রোহের কার্নিভাল! তখন বৃষ্টি নেমেছে শহরে। স্রেফ কলেজের জুনিয়র ডাক্তাররাই নন, বৃষ্টি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগকে উপেক্ষা করে এই কার্নিভালে অংশ নিলেন বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে সিনিয়র চিকিত্সক ও প্রাক্তনীরাও। ছিলেন অন্য়ন্য ক্ষেত্রে বিশিষ্ট মানুষরাও।
পুজোর মধ্য়েও চলেছে জুনিয়রদের আন্দোলন, অনশন। আজ, মঙ্গলবার কলকাতার রেড রোডে যখন পুজো কার্নিভাল অনুষ্ঠিত হল, তখন পাল্টা কর্মসূচি পালন করলেন সিনিয়র ডাক্তাররা। নাম, দ্রোহের কার্নিভাল।
এই 'দ্রোহের কার্নিভাল'-এর ছাড়পত্র দিতে অবশ্য় রাজি ছিল না পুলিস। সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, কোনওভাবেই পুজো কার্নিভালের দিন ওই কর্মসূচি করতে পারবেন না সিনিয়র চিকিৎসকরা।
ডাক্তারদের ই মেল করে মুখ্যসচিবও অনুরোধ করেছিলেন, রেড রোডে পুজোর কার্নিভালের দিন রানি রাসমনি রোডে 'দ্রোহের কার্নিভাল' করবেন না।
নিজেদের অবস্থানে অনড় ছিলেন চিকিত্সকরা। আজ, মঙ্গলবার সকালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য ১৬৩ ধারা জারির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে কলকাতা পুলিস। এরপরই মামলা গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে।
কলকাতা পুলিসের ১৬৩ ধারা জারি নির্দেশিকা খারিজ। রানি রাসমণি রোডে 'দ্রোহের কার্নিভাল'-এর অনুমতি দেয় হাইকোর্ট।
বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল উত্তর ফটক হয়ে কার্জনগেট চত্বর। কলকাতার মতোই দ্রোহের কার্নিভাল বের হয় বর্ধমান শহরেও।