ভেঙেছেন বহু নিয়ম, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়ার সম্পর্কে এই তথ্যগুলি জানেন!
মেলানিয়া ট্রাম্প প্রথম মার্কিন ফার্স্টলেডি যাঁর জন্ম স্লোভেনিয়ায় অর্থাত মার্কন যুক্তরাস্ট্রের বাইরে। স্লোভেনিয়া যখন যুগোস্লাভিয়ার অংশ ছিল, সেই সময় সেখানে জন্ম হয় মেলানিয়ার
মেলানিয়া ট্রাম্প হলেন প্রথম ফার্স্টলেডি, যিনি মার্কিন প্রেসিডেন্টের তৃতীয় স্ত্রী। মেলানিয়ার সঙ্গে বিয়ের আগে ১৯৯২ সালে ইভানা ট্রাম্পকে বিয়ে করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর ১৯৯৯ সালে মারলা ম্যাপেলসকে বিয়ে করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। মারলা ম্যাপেলসের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ২০০৫ সালে মেলানিয়ার সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
মেলানিয়া ট্রাম্প মার্কিন যুক্তরাস্ট্রের প্রথম ফার্স্টলেডি, যাঁর প্রথম ভাষা ইংরেজি নয়। তবে ইংরেজির পাশাপাশি ফ্রেন্চ, জার্মান, ইতালি, সার্বিয়ান এবং স্লোভেনিয়ার স্থানীয় ভাষায় কথা বলতে পারেন মেলানিয়া
মেলানিয়াই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম ফার্স্টলেডি যিনি একজন নামি মডেল ছিলেন। শুধু তাই নয়, জিকিউ, হার্পাস বাজার, ভগ-সহ বেশ কয়েকটি নামি ম্যাগাজিনের জন্য মেলানিয়া এক সময় ন্যুড ফটোশ্যুটও করেন বলে রিপোর্টে প্রকাশ
মডেলিংয়ের পাশাপাশি আমেরিকার একটি টেলিভিশন শোয়ের জন্য ফটোশ্যুট করতে দেখা যায় মেলানিয়া ট্রাম্পকে। এসবের পাশাপাশি একটি গয়নার ব্যবসাও রয়েছে মেলানিয়ার। মার্কিন ফার্স্টলেডির পাশাপাশি মেলানিয়াকে একজন ব্যবসায়ী বললেও অত্যুক্তি হয় না
ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউজে প্রবেশ করার ৫ মাস পর সেখানে সপুত্র হাজির হন মেলানিয়া। অর্থাত মেলানিয়াই প্রথম ফার্স্টলেডি যিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট হোয়াইট হাউজে যাওয়ার পরও সেখানে হাজির হননি। ট্রাম্পের সঙ্গে মেলানিয়া কেন হোয়াইট হাউজে প্রবেশ করেননি, এমন প্রশ্ন উঠতে শুরু করে বিভিন্ন মহলে। যার উত্তরে অনেকেই বলতে শুরু করেন, ফার্স্টলেডি হওয়ার পর কেমন ব্যবহার করবেন, তা ভাল করে ঝালিয়ে নিচ্ছিলেন মেলানিয়া। যদিও ট্রাম্পের তরফে জানানো হয়, নিউ ইয়র্কে পড়াশোনা করছিল ট্রাম্প এবং মেলানিয়ার ছেলে ব্যারন। তার পরীক্ষা শেষের জন্যই হোয়াইট হাউজের বাইরে ছিলেন মেলানিয়া। ছেলেকে নিয়েই হোয়াইট হাউজে হাজির হবেন বলেই দূরত্ব বজায় রাখছিলেন মেলানিয়া
ছেলে ব্যরনের স্কুলের কাছাকাছি থাকতেই হোয়াইট হাউজে প্রবেশ না করে মেলানিয়া নিউ ইয়র্কে থাকছেন বলে জানা যায়। মার্কিন ফার্স্টলেডি হিসেবে এমন ব্যবহার এর আগে কারও তরফে দেখা যায়নি। যদিও মেলানিয়াকে এঅ বিষয়ে কখনও মুখ খুলতে দেখা যায়নি।