Omicron-এর সঙ্গে ভালো ভাবে লড়তে গেলে খেতে হবে এই সব খাবার!
এই সময়ে বেশি পরিমাণে তরল খেতে হবে। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। শরীর থেকে তাই টক্সিন দূর করতে হবে। শরীরে ভিটামিন ও মিনারেলের জোগানও দিতে হবে। এ কাজে ডাবের জল, লস্যি, ঘোল, কমলালেবুর রস এবং জলের কোনও বিকল্প নেই।
বাড়াতে হবে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারগ্রহণের মাত্রা। প্রোটিন ক্ষতিগ্রস্ত কোষ মেরামতিতে সাহায্য করে এবং ইমিউনিটি বাড়ায়। এজন্য বাদাম, ডাল, দুগ্ধজাত দ্রব্য, মাংস, মাছের মতো প্রোটিনযুক্ত খাবার খেতে হবে।
শীতকালে সর্দি-কাশি প্রতিরোধ করতে পারে এমন বেশ কিছু উপকরণ রয়েছে, যেমন-- তুলসী, আদা, গোলমরিচ, লবঙ্গ, রসুন। খালি পেটে এগুলি খাওয়া যায়।
খেতে হবে ভিটামিন D-সম্বৃদ্ধ খাবার। কোভিড-১৯-এর মোকাবিলায় খেতে হবে মাশরুম, ডিমের কুসুম, দই বা অন্যান্য দুগ্ধজাত খাবার।
খেতে হবে ভিটামিন C-সম্বৃদ্ধ খাবার। ভিটামিন C ইমিউনিটি বাড়ানোর সব চেয়ে ভালো উৎস। করোনায় আক্রান্ত হলে অবশ্যই লেবু জাতীয় ফল, সবুজ শাক-সবজি, পেয়ারা, কিউই, ব্রকোলি, স্ট্রবেরি, পেঁপে খাওয়া উচিত।
পুষ্টি বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকেররা বলছেন এই সময়ে জিঙ্ক সম্বৃদ্ধ খাবার খাওয়াও জরুরি। কুমড়ো বীজ, কাজু, কাবলি চানা এবং কিছু কিছু মাছ (যাতে জিঙ্ক রয়েছে) ডায়েটে রাখতে হবে। এই সব খাবার আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট জোগান দেয়।