US Presidential Election 2024: ভোটের আগেই রেজাল্ট ঘোষণা! যুক্তরাষ্ট্রে মুখ থুবড়ে পড়লেন ট্রাম্প...

Tue, 22 Oct 2024-7:56 pm,

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল: আর দুই সপ্তাহ পরেই রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। শেষ মুহূর্তে এসে দেখা যাচ্ছে, ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কমলা হ্যারিস তাঁর রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে আরও এগিয়ে রয়েছেন।

সংবাদ সংস্থা রয়টার্স ও ইপসোসের করা একটি সমীক্ষায় এরকমই দেখা গেল। সেখানে দেখা যাচ্ছে, ট্রাম্পের চেয়ে বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা তিন পয়েন্টে এগিয়ে রয়েছেন।

সোমবার শেষ হয়েছে রয়টার্স ও ইপসোসের সর্বশেষ সমীক্ষা। সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ভোটারদের ৪৬ শতাংশ জানিয়েছেন, তাঁরা কমলা হ্যারিসকে ভোট দেবেন।

অন্যদিকে, ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দেওয়ার কথা বলেছেন ৪৩ শতাংশ ভোটার। অর্থাৎ ৩ শতাংশ ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন ট্রাম্প। 

এর আগে গতসপ্তাহে তাদেরই করা দুই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছিল, সেখানেও ৪ শতাংশ ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন ট্রাম্প।   

যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির বর্তমান পরিস্থিতি ও অভিবাসন নিয়ে ভোটাররা অখুশি। এসব বিষয়ে ট্রাম্পের অবস্থানের পক্ষে ভোটাররা। নিবন্ধিত ৭০ শতাংশ ভোটার জীবনযাপনের ব্যয় ভুল পথে যাচ্ছে বলে মনে করেন। 

অর্থনীতি ভুল পথে যাচ্ছে মনে করেন ৬০ শতাংশ ভোটার। অভিবাসন নীতি নিয়ে এই অবস্থান ৬৫ শতাংশের।

ভোটাররা বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এখন প্রধান তিনটি সমস্যা অর্থনীতি, অভিবাসন ও গণতন্ত্রের জন্য হুমকি। এসব বিষয়ে কোন প্রার্থীর অবস্থান ভালো, এই প্রশ্নে ট্রাম্পের পক্ষে সমর্থন বেশি পড়েছে।

সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, অর্থনীতি নিয়ে ট্রাম্পের পক্ষে ৪৬ শতাংশ ও কমলার পক্ষে ৩৮ শতাংশের সমর্থন রয়েছে। অন্যদিকে, অভিবাসনের ক্ষেত্রে ট্রাম্প ও কমলার পক্ষে সমর্থনের হার ৪৮ ও ৩৫ শতাংশ।

রাজনৈতিক চরমপন্থা ও গণতন্ত্রের জন্য হুমকি মোকাবিলার ক্ষেত্রে ট্রাম্পের চেয়ে হ্যারিসের ওপর ভরসা বেশি রাখছেন মার্কিন ভোটাররা।  ট্রাম্পের প্রতি সমর্থন আছে ৩৫ শতাংশের। গর্ভপাত ও স্বাস্থ্যসেবা নীতিতেও ট্রাম্পের চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন কমলা।

পরবর্তী প্রেসিডেন্টের মেয়াদের প্রথম ১০০ দিনে কোন বিষয়ে সবচেয়ে গুরুত্ব দেওয়া উচিত, এই প্রশ্নে দেখা গিয়েছে অভিবাসনের বিষয়টি সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার পেয়েছে। 

ভোটারদের ৩৫ শতাংশ মনে করেন, নতুন প্রেসিডেন্টকে সবার আগে অভিবাসনে নজর দেওয়া উচিত। আর ১১ শতাংশ ভোটার আয়বৈষম্য এবং ১০ শতাংশ স্বাস্থ্যসেবা ও করের কথা বলেছেন।

ZEENEWS TRENDING STORIES

By continuing to use the site, you agree to the use of cookies. You can find out more by Tapping this link