বয়সে বড় মহিলাদের জীবনসঙ্গী হিসেবে পেতে চান পুরুষরা, কেন জানেন?
আন্তর্জাতিক পপ গায়ক নিক জোনাসের সঙ্গে বাগদান সেরেছেন দেশি গার্ল। দুই সেলেবের সম্পর্ক নিয়ে ইতিমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তীব্র গুঞ্জন। প্রিয়াঙ্কার চেয়ে বয়সে ১১ বছর ছোট নিক জোনাস। সাধারণ বিয়ের ক্ষেত্রে পুরুষ বড় হয়। কিন্তু এই গতানুগতিক ধারা থেকে বেরানোর সাহস দেখিয়েছেন নিক জোনাস ও প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। তবে এটা জেনে অবাক হবেন!
সাধারণত বৈবাহিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে পুরুষের বয়স বেশি হয়। অনেকেই ভাবেন, পুরুষ যেহেতু সংসারের হাল ধরেন, তাই তাঁর বয়স বেশি হলে তিনি অভিজ্ঞ হবেন।
সময়ের সঙ্গে সেই ধারণা বদলেছে। এখন মহিলারাও স্বনির্ভর হয়েছেন। সমাজের সব ক্ষেত্রেই পুরুষদের পায়ে পা মিলিয়ে হাঁটছেন তাই-ই নয়, বরং পিছনেও ফেলে দিচ্ছেন।
বয়সকে গুরুত্ব না দিয়ে মনের মতো জীবনসঙ্গীকে বেছে নিচ্ছে নতুন প্রজন্ম।
বয়সে বড় মহিলা স্বনির্ভর হন। তাঁরা ভাল চাকরি করেন। পুরুষসঙ্গীর জীবনে কোনও হস্তক্ষেপ করেন না। এই স্বাধীনতা পছন্দ করেন পুরুষরা।
স্ত্রী আত্মনির্ভর হলে পুরুষদের উপরেও চাপ থাকে না। তাঁরা নিজেদের মতো করে জীবন চালাতে পারেন। কেরিয়ার সংক্রান্ত ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতেও পিছপা হন না, কারণ স্ত্রী পাশে থাকেন।
আর্থিক দিক থেকে বয়সে বড় মহিলারা সচ্ছল। ফলে দরকারে স্বামীকে সাহায্য করতে পারেন তাঁরা।
বয়সে বড় মহিলাদের সম্পর্ক নিয়ে স্পষ্ট ধারণা থাকে। আবেগ ও মাথা দিয়ে পরিস্থিতি সামলাতে পারেন। এই গুণই পুরুষকে আকৃষ্ট করে।
সব পুরুষই নিজের স্ত্রীর মধ্যে মাকে দেখতে চান। পুরুষের আবেগ সামলাতে পারেন বয়সে বড় মহিলারা। প্রয়োজনে নিজের স্বামীকে পরামর্শও দেন।
বয়স তো নেহার একটা সংখ্যামাত্র। তা খামোকা প্রেমের শর্ত হতে যাবে কেন?বয়সে বড় রাধার প্রেমে পড়েছিলেন খোদ শ্রী কৃষ্ণ।