IPL 2023: এম এস ধোনি থেকে রোহিত, গৌতম গম্ভীর থেকে সচিন, ছবিতে দেখুন আইপিএল-এর সেরা ১০ অধিনায়ক
২০০৮ থেকে ২০২২, গত ১৫ বছরে মহেন্দ্র সিং ধোনি চেন্নাই সুপার কিংস ও রাইজিং সুপার জায়ান্টকে ২১০টি ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এরমধ্যে চারবার আইপিএল জয়ী অধিনায়ক জিতেছেন ১২৩টি ম্যাচ। হার ৮৬ ম্যাচে। একটি ম্যাচে কোনও ফলাফল আসেনি। জয়ের শতকরা হার ৫৮.৮৫%।
২০১৩ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক হিসেবে সর্বাধিক পাঁচবার ট্রফি জিতেছেন। ১৪৩টি ম্যাচে তাঁর নেতৃত্বে মুম্বই ৭৯টি ম্যাচ জিতেছে। হার ৬০ মিনিটে। এরমধ্যে ৪টি ম্যাচ টাই হয়েছিল। জয়ের শতকরা হার ৫৬.৬৪%।
সেই ২০০৮ সাল থেকে আরসিবি-তে আছেন। তবে দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ২০১১ সাল থেকে। ২০২১ সাল পর্যন্ত তাঁর অধিনায়কত্বে আরসিবি ১৪০টি ম্যাচ খেলেছিল। এরমধ্যে ৬৪টি ম্যাচে জয় এসেছে। হার ৬৯ ম্যাচে। ৩টি ম্যাচ টাই ও ৪টি ম্যাচ অমীমাংসিত ভাবে শেষ হয়েছিল। জয়ের শতকরা হার ৪৮.১৬%।
২০০৯ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে তৎকালীন দিল্লি ডেয়ারডেভিলস ও কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে অধিনায়কত্ব করেছেন। এরমধ্যে সেরা পারফরম্যান্স করেছিলেন নাইটদের হয়ে। ২০১২ ও ২০১৪ সালে তাঁর অধিনায়কত্বে ট্রফি জিতেছিল কেকেআর। ১২৯টি ম্যাচে গম্ভীরের অধিনায়কত্বে তাঁর দল ৭১বার জয়ের মুখ দেখেছে। হার ৫৭টি ম্যাচে। টাই একটি ম্যাচ। জয়ের শতকরা হার ৫৫.৪২%।
২০০৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ডেকান চার্জার্স ও কিংস তৎকালীন কিংস ইলেভেন পঞ্জাবকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এরমধ্যে ২০০৯ সালে তাঁর অধিনায়কত্বে ট্রফি জিতেছিল ডেকান। ৭৪টি ম্যাচে ৩৫বার জয়ের মুখ দেখেছিলেন। হার ৩৯টি ম্যাচে। জয়ের শতকরা হার ৪৭.২৯%।
২০১৩ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত তৎকালীন দিল্লি ডেয়ারডেভিলস ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ডেভিড ওয়ার্নার। ৬৯টি ম্যাচে ৩৫বার জয় পেয়েছে তাঁর দল। হার ৩২ ম্যাচে। ২টি ম্যাচ টাই হয়েছিল। জয়ের শতকরা হার ৫২.১৭%।
২০১৮ থেকে ২০২২, এই পাঁচ বছরে তৎকালীন দিল্লি ডেয়ারডেভিলস, দিল্লি ক্যাপিটালস ও কলকাতা নাইট রাইডার্সকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ৫৫টি ম্যাচে তাঁর অধিনবায়কত্বে জয়ের সংখ্যা ২৭। হার ২৬ ম্যাচে। ২টি ম্যাচ টাই হয়েছে। জয়ের শতকরা হার ৫০.৯০%।
২০০৮ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত রাজস্থান রয়্যালসকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন প্রয়াত শেন ওয়ার্ন। এরমধ্যে প্রথম বছরেই তাঁর অধিনায়কত্বে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল রাজস্থান। ৫৫টি ম্যাচে তাঁর নেতৃত্ব দল ৩০বার জিতেছে। হার ২৪ ম্যাচে। টাই হয়েছিল ১টি ম্যাচ। জয়ের শতকরা হার ৫৫.৪৫%।
২০০৮ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত তৎকালীন দিল্লি ডেয়ারডেভিলস ও কিংস ইলেভেন পঞ্জাবের অধিনায়কত্ব করেছিলেন বীরু। ৫৩টি ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে জিতেছিলেন ২৮বার। হার ২৪ ম্যাচে। এরমধ্যে ১টি ম্যাচ টাই ছিল। জয়ের শতকরা হার ৫৩.৭৭%।
২০০৮ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ৫১টি ম্যাচে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এরমধ্যে ৩০টি ম্যাচে দল জয়ের মুখ দেখেছিল। হার ২১ ম্যাচে। জয়ের শতকরা হার ৫৮.৮২%।