প্রিয়জনের কাছ থেকে পাওয়া চুমু শুধু আত্মবিশ্বাসই বাড়ায় না, Kiss করলে ক্যালরিও বার্ন হয়
ভালবাসা ও স্নেহ প্রকাশের সবচেয়ে সহজ উপায় হল চুম্বন। প্রেমিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার মুহূর্তে চুম্বনের মাধ্যেমে অনুভূতি প্রকাশ পায়। বিশেষজ্ঞদের মতে চুমু স্বাস্থ্যসম্মত। চুমু প্রিয়জনের প্রতি ভালোবাসা প্রেম ও যত্নের প্রকাশ , তাই প্রিয়জনের কাছ থেকে পাওয়া এই চুমু অনেকক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করে।
চুমু স্ট্রেস হরমোন কমায়, শারীরিক ও মানসিক চাপ কমাতে চুমু অপরিহার্য।
চুমু কোলেস্টেরল স্তর কমিয়ে দিতে পারে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। চুমু cortisol, aldosterone, progesterone, the estrogens, and testosterone হরমোনগুলিকে কন্ট্রোল করে।
চিকিৎসকেদের মতে, চুুমু অ্যালার্জির লক্ষণ কমাতে পারে ।
চুম্বনের ফলে ভাল অনুভূতি হয় কারণ এর ফলে ভালো অনুভূতির হরমোন প্রকাশ করে। Neurotransmitters নামক হরমোন বের হয় চুম্বনের ফলে। যার ফলে মেজাজের ভারসাম্য বজায় রাখতে endogenous opioids, dopamine এবং অন্যান্য সহায়ক নিউরোহরমোন নিঃসৃত করে।
চুমু খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ঠোঁটে চুমু খাওয়ার সময়ে ব্যাকটেরিয়া বিনিময় হয়। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে যা এই ব্যাকটেরিয়াগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ইমিউন সিস্টেমের ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে।
চুমু আপনার সঙ্গীর সঙ্গে সামঞ্জস্যতা নির্ধারণ করতে সাহায্য করে। চুমুর মাধ্যমে আপনি আপনার সঙ্গীর সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম ইঙ্গিতগুলি তুলে ধরতে পারেন।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে , চুমু দেহে এড্রিনালিন হরমোনের ক্ষরণ ঘটায় , যা দেহের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
চুমু একপ্রকারের ব্যায়ামও বটে । চুমুর সময় মুখের দুই দিক থেকে ত্রিশটির মত মাসেলের ব্যবহার হয়ে থেকে । তাই কিস করলে মুখের ব্যায়াম হয় ।
গবেষণায় প্রমাণিত, হয়েছে যে সামান্য একটা চুমু মানসিক চাপ , হাইপারটেনশন অনেকটাই কমিয়ে আনতে সক্ষম ।
যেহেতু চুমু এক প্রকারের ব্যায়াম , তাই এতে যে ক্যালোরি বার্ন হবে তা খুবই স্বাভাবিক । চুম্বনের সময় প্রতি মিনিটে প্রায় ২ থেকে ২৫ ক্যালরি পর্যন্ত বার্ন হয়।