টানা বৃষ্টিতে ভাসল কলকাতা, দেখে নিন শহরের জলছবি
টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন কৈখালি, হলদিরাম, চিনার পার্ক, ভিআইপি রোডে জমে য়ায় হাঁটু সমান জল। ফলে বিমানবন্দরে আসা ও রাজারহাট যাওয়ার পথে প্রবল অসুবিধায় পড়েন নিত্যযাত্রীরা। চিনার পার্কে জমা জলা সরানোর কাজ তদারকি করেন বিধান নগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তি।
জলমগ্ন শীলপাড়া। সকালের বৃষ্টিতেই রাস্তঘাটে জমে যায় হাঁটুসমান জল। প্রায় বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল।
টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন হয়ে যায় মোমিনপুর। উত্তরের অধিকাংশ জল কাটে এই মোমিনপুর দিয়ে। শনিবার বালিগঞ্জ পাম্পিং স্টেশনে নিকাশির কাজ দেখেত যান কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন, বালিগঞ্জ পাম্পিং স্টেশনের সবকটি পাম্প চালানো হয়েছে। আশাকরি দুপুরের মধ্যে জল অনেকটাই নেমে যাবে।
কখনও টানা কখনও থেমে থেমে-সকালে কয়েক ঘ্টা ধরে হওয়া বৃষ্টিতে জল জমে যায় কলকাতা বিমানবন্দরের রানওয়েতে। এতে বিঘ্ন ঘটে বিমান চলাচলে। যাত্রীদের এরো ব্রিজের মাধ্যমে যাত্রীদের বিমানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
টানা বৃষ্টিতে বিমানবন্দের ট্যাক্সির সংখ্যা একেবারেই কমে যায়। বৃষ্টির কারণে বিমানবন্দরে ট্যাক্সির দেখা নেই। ফলে ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয় যাত্রীদের। প্রিপেড ট্যাক্সি বুথের সামনে লম্বা লাইন। এই সুযোগের সৎব্যবহার করছে দালাল চক্র ২০০ টাকার ভাড়া ১০০০ টাকা চাইছে অনেক গাড়ি।
ভোর থেকে সকাল-টানা বৃষ্টিতে ভাসল শহর। সাতসকালেই হাঁটুসমান জলে ডুবল অফিসপাড়া। লালবাজার, ক্যানিং স্ট্রিট। হাঁটুসমান জল জমে যায় আরএন মুখার্জি রোড, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ে।
প্রবল বৃষ্টিতে ডুবে যায় আলিপুরের বর্ধমান রোড। জল উঠে যায় হাঁটু পর্যন্ত। রাস্তায় নেমে বিপাকে পড়ে অধিকাংশ গাড়ি। চাকার অনেকটাই ডুবে যায় জমা জলে।