National Tourism Day: চলো যাই চলে যাই দিকশূন্যপুরের ওপারে
জাতীয় পর্যটন দিবস। ২৫ জানুয়ারি ন্যাশনাল ট্যুরিজম ডে। কোভিড-পর্বে যেন আরও বিশেষ করে এই ধরনের দিন গুরুত্ব পেয়ে যায়। কেননা, মানুষ এখন ঘরবন্দি দীর্ঘদিন। এই রকম দিনগুলিতে তার মনের ভিতরের ভ্রমণস্পৃহা উজ্জীবিত হয়ে ওঠে। সে বেরিয়ে পড়তে চায়। পিঠে একটা ব্যাগ বেঁধে ভেসে পড়তে চায় দিকশূন্যপুরের পানে।
ভ্রমণ তো মানুষের সারা জীবনের সারা বছরের জীবনযাপনের অঙ্গ। সে নানা জায়গায় ঘুরে ঘুরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করে। সেই রসাস্বাদনের সূত্রেই সে চেনা-অচেনা নানা জায়গায় এক্সপ্লোর করে। তেমনই একটা জায়গা নর্থ সেন্টিনেল আইল্যান্ড। এখনও বহু পর্যটনে ব্যতিব্য়স্ত নয় এই স্থান। তবে এখানে এখনও আদিম অধিবাসীদের ঠাঁই। তাঁরা বহির্বিশ্বের এই কৌতূহল তত পছন্দ করেন না।
একেবারে বিপরীত ভূমিরূপে রয়েছে হিমাচল প্রদেশ। ভারতের প্রাচীনতম ফোর্ট কাংড়া ফোর্ট দেখার জিনিস। কথিত আছে, এটি ৩৫০০ বছর আগেকার। মোট ৫২ বার আক্রমণ সহ্য করেছে।
বনসম্পদে ঋদ্ধ ভারত। নানা অরণ্যসম্পদে পূর্ণ ভারতে রয়েছে বহু অরণ্য। যেমন, রণথোম্বর জাতীয় উদ্যান। এটি ভারতের বৃহত্তম ওয়াইল্ড লাইফ স্যাঙ্কচুয়ারি।
আরও একটি দ্রষ্টব্য জায়গা হল এশিয়ার পরিচ্ছন্নতম গ্রাম। সকলেই জানে সেই গ্রামের নাম। যেমন, মেঘালয়ের ম্যলিনঙ্গ। ছবির মতো গ্রাম।
ভারতের আরও এক দ্রষ্টব্য ইলোরা কেভ। ঔরঙ্গাবাদের ইলোর কেভ অপূর্ব স্থান। এটি ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের তালিকাভুক্ত। বৌদ্ধ, হিন্দু ও জৈন সন্ন্যাসীর বাসস্থান এই গুহা-এলাকা।