Pigeon: হিমাচল প্রদেশ থেকে জলপাইগুড়ি! পায়রার পায়ে লেখা ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর....
প্রদ্যুৎ দাস: পায়ে লাগানো বেল্টে লেখা নাম, ঠিকানা। এমনকী, মোবাইল নম্বরও! অসুস্থ অবস্থায় একটি পায়রাকে উদ্ধার করলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ঘটনাকে কেন্দ্র করে তুমুল চাঞ্চল্য ছড়াল জলপাইগুড়িতে।
তখন ডাক ব্যবস্থা ছিল না, কিন্তু চিঠি লেখা হত। সেই চিঠি পৌঁছেও যেত নির্দিষ্ট ঠিকানায়! কীভাবে? প্রাচীনকালে পায়রার মাধ্যমে চিঠি আদান প্রদান করতেন রাজা-মহারাজারা।
এখন সময় পাল্টেছে। পায়রা তো দূর অস্ত, চিঠি পাঠানোর জন্য ডাক ব্যবস্থার উপরেও আর নির্ভর করতে হয় না। ক্যুরিয়ার বা ই-মেলই ব্যবহার করেন বেশিরভাগ মানুষ।
তাহলে পায়রা এল কোথা থেকে? স্থানীয় বাসিন্দাদের অনুমান, পায়রাটিকে হয়তো প্রশিক্ষণ দিয়ে গোপন তথ্য আদান প্রদানের কাজ ব্যবহার করা হচ্ছে। ঘটনাটি জানানো হয়েছে প্রশাসনকে।
এদিন জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের প্রধানহাট এলাকা থেকে ওই পায়রাটিকে উদ্ধার করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের দাবি, পায়রাটি অসুস্থ অবস্থায় রাস্তার ধারে পড়েছিল।
পায়রাটির পায়ে লাগানো ছিল একটি বেল্ট। কেন? স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ওই বেল্টে এক ব্যক্তির নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর লেখা ছিল। সঙ্গে আরও বেশি তথ্য!
মনে করা হচ্ছে, পায়রাটি হিমাচল প্রদেশ থেকে উড়ে এসেছে জলপাইগুড়িতে! কিছুটা সুস্থ হওয়ার সেটিকে ছেড়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।