ঠাকুরনগরের সভায় মোদীর ১০টি বাছাই করা বক্তব্য দেখে নিন একনজরে
ঠাকুরনগর হরিচাঁদ ঠাকুরের ভূমি। বিভূতিভূষণের ভূমি। এই মাটিকে প্রণাম করি। বাংলায় ভাষণ শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
চৈতন্য মহাপ্রভু, রামকৃষ্ণ পরমহংস, স্বামী বিবেকানন্দ, ঋষি অরবিন্দ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নজরুল ও শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বাংলায় আজ অপশাসন চলছে।
গত সাড়ে চার বছর ধরে মানুষের জীবন পরিবর্তনের চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় সরকার। দেশের ইতিহাসে প্রথমবার কৃষক ও শ্রমিকদের জন্য বড় ঘোষণা করা হয়েছে। এর ফলে দেশের ১২ কোটির বেশি ছোট কৃষক পরিবার, ৩০-৪০ কোটি শ্রমিক এবং ৩ কোটি মধ্যবিত্ত পরিবার লাভবান হবে।
আপনারা আমায় এত ভালবাসেন যে তিলধারণের জায়গা নেই। ধন্যবাদ। ভারত মাতা কি জয়। এই ছবি দেখার পর আমি বুঝতে পারছি, কেন দিদি হিংসা ছড়াচ্ছেন। এটা আপনাদের ভালবাসা। যে কারণে ভয় পেয়ে গণতন্ত্র বাঁচাওয়ের নাটক করে নিরীহদের হত্যা করছে।
এটা সবে সূচনা। নির্বাচনের পর পূর্ণ বাজেটে কৃষক, শ্রমিকদের জন্য আরও ব্যবস্থা করা হবে। ৫ একরের কম জমি থাকলে বছরে ৬ হাজার টাকা জমা পড়বে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। সিন্ডিকেট ট্যাক্স লাগবে না। সোজা ব্যাঙ্ক খাতায় ঢুকবে টাকা। এবার বুঝতে পারবেন, কেন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলতে চেয়েছিলাম। ৩ কোটির বেশি জনধন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে।
বছরে তিন কিস্তিতে ২ হাজার টাকা জমা হবে অ্যাকাউন্টে। শীঘ্রই টাকা দেওয়া শুরু হবে। ছোট কৃষকরা বীজ, সার, ওষুধ কিনতে পারবেন। তাঁদের আয় বাড়বে।
আমাদের দেশে অনেক বার কৃষকদের সঙ্গে কৃষি ঋণ মকুবের রাজনীতি করা হয়েছে। এতে কৃষকদের ভাল হয়নি। ছোট কৃষকদের বঞ্চনা করা হয়েছে। অপেক্ষাই করে গিয়েছেন তাঁরা।
কয়েকটি রাজ্য কৃষি ঋণ মকুবের নামে ভোট চাওয়া হয়েছে। এমন কৃষকদের কাছ। ১৩ টাকা মকুব করা হয়েছে। কর্ণাটকে যে কৃষক ঋণ দিতে পারছেন না, তাঁদের পিছনে পুলিস লাগিয়ে দিয়েছেন। এই কংগ্রেসকে সমর্থন করছেন মমতা।
দেশের বাটোয়ারা করে স্বাধীন করা হয়েছিল। ওপারে অনেকেই ভেবেছিলেন থেকে যাবেন। কিন্তু সাম্প্রদায়িক হিংসার কারণে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন তাঁরা।
হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, খৃষ্ট্রান ও শিখদের নাগরিকত্ব দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু তার বিরোধিতা করছে তৃণমূল। বিলকে সমর্থন দিন। ভারত মায়ের জয়।