ভিন্ন বছরে একই তারিখে ৩ মৃত্যু! তিনবারই অনাথ হয়ে পড়ল ভারতীয় সাহিত্য সংস্কৃতির জগৎ

Tue, 18 Jan 2022-8:00 pm,

নোবেল পুরস্কার জয়ী ইংরেজ লেখক ও কবি রুডিয়ার্ড কিপলিং মারা গেলেন ১৯৩৬ সালে। তিনি 'জাঙ্গল বুক'-এর জন্যই বিখ্যাত। কিন্তু এ ছাড়াও তাঁর অসামান্য সব রচনা আছে। 

কিপলিং ছিলেন ব্রিটেনে উনিশ শতকের শেষভাগের এবং বিশ শতকের প্রথম ভাগের অন্যতম জনপ্রিয় লেখক। ১৮৬৫ সালে ভারতেই তাঁর জন্ম। ব্রিটিশ আমলের বম্বে প্রেসিডেন্সিতে। তাঁর লেখা আজও সাহিত্যসাধকদের প্রাণিত করে বলে মনে করেন সাহিত্যসমালোচকেরা।    

ছোট গল্পের ঈশ্বর সাদাত হাসান মান্টোর জীবনাবসান ঘটে এই ১৮ জানুয়ারি তারিখেই, তবে সালটা ছিল ১৯৫৫। মান্টো বললেই পাঠকের মনে ভেসে ওঠে 'টোবা টেক সিং', 'ঠান্ডা গোস্ত', 'খোল দো'-র মতো সব রচনা। 

পাকিস্তানি লেখক ও চিত্রনাট্যকার বললে মান্টোর কিছুই বোঝানো হয় না। মান্টো এক বিস্ময়। যেমন তীব্র এক জীবন তিনি যাপন  করে গিয়েছেন, তেমনই বরাবর তীব্র থেকে গিয়েছে তাঁর কলম। সারা জীবন নানা রকম দ্বন্দ্বে, টানাপড়েনে, আতঙ্কে, উত্তেজনায় পুড়েছেন। লেখার সঙ্গে আপস করেননি।  

২০০৩ সালের ১৮ জানুয়ারি প্রয়াত হলেন কবি হরিবংশ রাই বচ্চন। প্রখ্যাত এই হিন্দি কবির অবশ্য অন্য এক পরিচয় আছে। তিনি অমিতাভ বচ্চনের বাবা। অবশ্য এটা কবি হরিবংশের পক্ষে বাহুল্যই। কেননা, তিনি নিজ গুণেই দেশে পরিচিত। তাঁর কাব্যের মাধুর্য আপ্লুত করেছে হিন্দিভাষী পাঠককে। 

তাঁর 'মধুশালা'র জন্যই অবশ্য হরিবংশ বেশি পরিচিত থেকেছেন। কিন্তু তাঁর অন্য রচনার মূল্যকে অস্বীকার করা চলে না।  

ZEENEWS TRENDING STORIES

By continuing to use the site, you agree to the use of cookies. You can find out more by Tapping this link