ভক্তের তৈরি ভাঙা মন্দির ছাড়তে চান না ৩০০ বছরের `বুড়ো দুর্গেশ্বর`
নিজস্ব প্রতিবেদন: সিঁড়িতে চড়ে শিবের মাথায় জল ঢালতে হয় দুর্গেশ্বর শিব মন্দিরে। মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন রসিকলাল দত্ত। ৩০০ বছর হয়ে গিয়েছে। মন্দির এখন ভগ্নপ্রায়। ভগ্ন মন্দিরে বিশাল শিবলিঙ্গ। দূরদূরান্ত থেকে আসেন ভক্তজনেরা। শিবের ইচ্ছাতেই নাকি মন্দিরের সংস্কার করা হয় না।
দুর্গেশ্বর শিব। হাটখোলার রসিকলাল দত্ত প্রতিষ্ঠা করেন। প্রায় ৩০০ বছর হয়ে গেল। শিব মন্দির ঘিরে প্রচীনত্বের ছাপ। বটের শিকড় মন্দিরকে ঘিরে রেখেছে।
ক্ষয়ে গেছে মন্দিরের পোড়ামাটির ইট। মন্দির ভিতরে সুদীর্ঘ শিবলিঙ্গ। ভক্তরা বলছেন মন দিয়ে চাইলে কোনও প্রার্থনাই অপূর্ণ রাখেন না দেবাদিদেব।
কেউ বলেন বুড়ো বাবা, কেউ বলেন মোটাবাবা। প্রাচীন মন্দিরে প্রতিদিনই দেবাদিদেব মহাদেবে কাছে ছুটে আসেন ভক্তের দল।
মন্দিরের শরীর জুড়ে বটের যে শিকড় ঝুলছে সেখানে প্রার্থনা জানিয়ে সুতো বেধে যান কেউ কেউ।
এত ভক্তর আগমন অথচ মন্দির ভগ্নপ্রায়। কেউ এগিয়ে এসে মন্দিরের সংস্কার করেননি। কারণ মহাদেব নাকি চাননি!