কিছু প্রাণী যতটা বিচিত্র, ততটাই রহস্যময়
কোবরার কঙ্কাল এটি।
দক্ষিণ পূর্ব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবেচেয়ে বিষধর সাপ এটি। একে স্থানীয়রা ওয়াটার মোকাসেন বলে থাকে। এ ভাবে নদী থেকে মাছ ধরতে দেখা যায়।
শাখায় প্রশাখায় ছোটো ছোটো মাথার খুলি। লাল, সাদা, হলুদ ফুলের পাপড়ি ঝরলেই এমন মাথার খুলি বেরিয়ে পড়ে গাছের ডালপালায়। এদের স্ন্যাপড্রাগন সিড বলে।
রহস্যময়ী ঝিনুক। যেমন সুন্দর..ততটাই সুস্বাদু।
গভীর জঙ্গলের প্রাণী। নাম হ্যামার হেডেড ব্যাট। পশুর মতো মুখ তাই একে বিগ-লিপড ব্যাটও বলে। সাধারণত মধ্য-পশ্চিম আফ্রিকার জঙ্গলে দেখা মেলে এদের।
সবুজ টিকটিকি...মুখে নিজের লেজ...নাম জেকো। প্রায় ১৫০০ হাজার প্রজাতির টিকটিক মধ্যে এটি একটি। সুযোগ পেলেই নিজের লেজ মুখে পুড়ে খেতে শুরু করে।
এদের ক্যাঙ্গারু পস বলে থাকে। ক্যাঙ্গারুর পায়ের তলার মতো ফুল দেখতে। নানা রঙের এবং প্রজাতির হয়ে থাকে।
এক প্রকার ছত্রাক। পরিণত অবস্থায় এমনই ভয়ঙ্কর হয় এই উদ্ভিদেরা। যেন এই সবে কারওর রক্ত খেল সে। এই ছত্রাকের নাম ক্লাথারাস আরচেরি। কেউ একে ডেভিলস ফিংগার বলে, কেউ বা বলে অক্টোপাস স্টিঙ্কহর্ন।
নাম ডোলোফোনস কনিফেরা। তবে, ‘র্যাপ-অ্যারাউন্ড স্পাইডার’। গাছের ডালে একদম চাদরের মতো কামড়ে থাকে এই মাকড়সা। সাধারণত অস্ট্রেলিয়া দেখা মেলে তাদের।
দেখে মনে হচ্ছে না, মাটি থেকে ফুঁড়ে বেরিয়ে এসেছে কয়েকটি আঙুল! ঠিকই ধরেছেন। মাটি থেকে ফুঁড়েই বটে। তবে, তাদের বলা হয় মৃত মানুষের আঙুল। একপ্রকার ছত্রাক। বৈজ্ঞানিক নাম জি়লারিয়া পলিমরফিয়া।
দেখতে নাদুসনুদুস। গোলগাল চেহারা। ধরতে এলেই বেলুনের মতো ফুলে ওঠে। পাফার ফিশের এটাই আত্মরক্ষার কৌশল। কিন্তু তার কঙ্কাল কোনও দিন দেখেছেন!