Mimi Chakraborty: মিমির মনের ঠিকানা, চলুন ঘুরে দেখা যাক নায়িকার অন্দরমহলে
নিজস্ব প্রতিবেদন: ২০০৮ সালে কলকাতায় পড়তে এসেছিলেন মিমি চক্রবর্তী। জলপাইগুড়ি জেলার অন্তর্গত মফঃস্বল এলাকার মেয়েটির চোখে ছিল হাজারও স্বপ্ন।
প্রথমবার অশোকনগরে এক কামরার ঘরে ভাড়া থাকতেন নায়িকা। সেখান থেকে প্রায় ১৫০টি বাড়ি দেখে অবশেষে এই বাড়ি কিনেছেন অভিনেতা।
নিজের মনের মতো করে কনটেম্পোরারি আসবাবে নিজের ড্রয়িং রুম সাজিয়েছেন মিমি।
ড্রয়িংরুম জুড়ে রয়েছে অনেক রকমের বেশি বিদেশি ক্যান্ডেল, ল্যাম্প আর শো পিস।
নেমপ্লেটে লেখা চক্রবর্তীস। আসলে এই বাড়ির সদস্য শুধু মিমি নন, এখানে থাকেন মিমির দুই চারপেয়ে সন্তান। তারই মধ্যে একজন ম্যাক্স।
মিমির আরেক সন্তান চিকুকে হারিয়েছেন নায়িকা। পরে তাঁর বন্ধুরা তাঁকে উপহার দিয়েছে চিকুর মতোই দেখতে আরেকজনকে। মিমি তার নাম রেখেছেন চিকু জুনিয়র। নায়িকা জানান, ম্যাক্স আর চিকু জুনিয়রই তাঁর প্রাণভোমরা।
মিমি বলেন, অনেক নায়িকার মেকআপরুম দেখে তাঁরও শখ ছিল একটা মেকআপরুমের। তাই নিজের বাড়ি হওয়ার পরই নিজের জন্য একটি মেকআপরুম বানান অভিনেতা।
তাঁর ড্রয়িংরুমের দেওয়ালজুড়ে যে বড় ঘড়ি রয়েছে, তার পিছনেও রয়েছে গল্প। সিঙ্গাপুর থেকে এই ঘড়ি কিনেছিলেন তিনি। সিঙ্গাপুর থেকে কীভাবে আনবেন এই ঘড়ি চিন্তায় পড়েগিয়েছিলেন মিমি। তখন একজন তাঁকে বলেন বড় স্বপ্ন দেখার জন্য সময় বাড়ানো উচিত।
তবে বাড়িতে মিমির সবচেয়ে পছন্দের জায়গা তাঁরা বারান্দা। সারাদিন যতই মুড অফ থাকুক, যখন তিনি বারান্দায় এসে দাঁড়ান সেইসব মনখারাপ মুছে যায়, জানালেন মিমি।