বিদেশের `অযোধ্যা`য় শুরু হল বিশাল রাম মন্দির নির্মাণের কাজ
থাইল্যান্ডের অযুথ্যায় ভূমি পূজন করল রাম জন্মভূমি ন্যাস ট্রাস্ট। সংগঠনের দাবি, এবার ভারতের বাইরে রামের মহিমা প্রচারিত হবে।
থাইল্যান্ডের অযুথ্যায় ভূমি পূজন করল রাম জন্মভূমি ন্যাস ট্রাস্ট। সংগঠনের দাবি, এবার ভারতের বাইরে রামের মহিমা প্রচারিত হবে।
রাম জন্মভূমি ন্যাস ট্রাস্টের সভাপতি মহন্ত জন্মেজয় সরন বলেন, অযোধ্যায় রাম মন্দির মামলার শুনানি সুপ্রিম কোর্টে ঝুলে রয়েছে। তবে অযুথ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ শুরু করে দিয়েছে আমাদের মতো রামভক্তরা।
সরনের আশা, রাম মন্দির নিয়ে শীঘ্রই রায় দেবে সুপ্রিম কোর্ট। ২০১৯ সালের কুম্ভের আগে অযোধ্যায় মন্দির নির্মাণ শুরু হয়ে যাবে। সরন মনে করেন, বিশ্বজুড়ে রামের বার্তা ছড়িয়ে থাইল্যান্জের মন্দির।
অযোধ্যার পাশ দিয়ে যেমন বয়ে চলেছে সরযূ। ঠিক তেমনই থাইল্যান্ডের অযুথ্যায় তাও ফ্রয়া নদীর পাশে গড়ে উঠছে বিশাল রাম মন্দির।
অযোধ্যার পাশ দিয়ে যেমন বয়ে চলেছে সরযূ। ঠিক তেমনই থাইল্যান্ডের অযুথ্যায় তাও ফ্রয়া নদীর পাশে গড়ে উঠছে বিশাল রাম মন্দির।
সরন জানালেন, ১৫ শতকে থাইল্যান্ডের এই শহরের নাম অযুথ্যা রাখা হয়। অযোধ্যাকেই স্থানীয় ভাষায় অযুথ্যা হিসেবে পরিচিত।
১৮ শতকে বর্মার সেনা গোটা এলাকা দখল করে। তখন নতুন রাজা নিজেকে রাম হিসেবে পরিচয় দেন। তাঁর তৈরি শহরই এখন ব্যাঙ্কক নামে পরিচিত।
তিনিই স্থানীয় ভাষায় রামায়ণ অনুবাদে উত্সাহ দেন। রামায়নকে জাতীয় মহাকাব্যের তকমাও দেন রাজা। বৌদ্ধ মন্দিরের গায়েও আকঁ হয় রামায়ণের নানা অংশ।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কাছে ব্যাঙ্ককের রাজা বৌদ্ধ হলেন, দক্ষিণ এশিয়ার কাছে তিনি হিন্দু।