জীবনভর সুখী থাকতে চান তো? তা হলে মেনে চলুন এই সামান্য ক`টি Tipsই...
আন্তর্জাতিক সুখ দিবস পালনের প্রধান উদ্দেশ্য হল জীবনে সুখের গুরুত্ব কী, সেটা বিশ্বব্যাপী সাধারণ মানুষকে বোঝানো। ভারসাম্যপূর্ণ আর্থিক বৃদ্ধি, উন্নয়নের স্থিতিশীলতা, দারিদ্র্য দূরীকরণ ইত্যাদির মাধ্যমে পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের সুখ নিশ্চিত করাই সেই-সেই দেশের লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে পৌঁছনো গেল কিনা, গেলে কতটা, সেই সব ছানবিন করে জানার জন্যই এরকম একটি দিবস-ভাবনা।
তবে এখানে ব্যক্তির পরিসরটাও কম নয়। ব্যক্তি যদি সুখী না হয়, তা হলে সমাজ সুখী হবে কী করে? অনেক ব্যক্তি মিলেই তো একটা সমাজ।
ব্যক্তিমানুষ ভালো থাকতে পারেন মাত্র কয়েকটি টিপস মেনেই। তা হলে আসুন, জেনে নেওয়া যাক কী সেই টিপস।
কৃতজ্ঞ হন। কৃতজ্ঞতা দারুণ গুণ। কৃতজ্ঞতা অনুশীলন করলে মন ভালো থাকবে। সুখী হবেন।
জীবনের ছোট ছোট জয়গুলিকে বড় করে সেলিব্রেট করুন। যদি সত্যিই কোনও দুঃখের খবর পান তবে মনের কষ্ট মনে চেপে সুখের ভান করবেন না। তবে ওই অ-সুখটা নিয়েই পড়েও থাকবেন না। ক্রমশ ওটাকে সরিয়ে সুখী হতে চেষ্টা করুন।
অন্যেক ক্ষমা করে দেওয়ার অভ্যাস করুন। এটা করলে দেখবেন মনের তিক্ততা অনেক কমে গিয়েছে। আর সব চেয়ে বড় কথা হল, বন্ধুত্বের সম্পর্ককে গুরুত্ব দিন। সুস্থ সুন্দর বন্ধুত্ব জীবনের অনেক গ্লানি শুষে নেয়।