জল খাওয়ার রয়েছে ৮ টি সময়, আপনি কি মেনে চলেন ?না জানলে এখনি জেনে নিন
যখন আপনার আশেপাশে কেউ ইনফেকশন বা ব্যকটেরিয়া দ্বাড়া আক্রান্ত হবে।তখন নিজেকে সুরক্ষিত রাখার জন্য বেশি করে জল খান।ফলে শরীর হাইড্রেট থাকবে,ফলে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা থাকবে।
খাওয়ার আগে কমপক্ষে এক গ্লাস জল খেলে, হজম শক্তি বাড়ায়। এছাড়াও ওজন কমাতে, ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে এরং মেটাবলিজম বাড়ায়।
শরীরচর্চা করার সময়ে, জল মেপে খাওয়া উচিত। ওই সময় ঘামের কারণে শরীরের জল বাইরে বেরিয়ে আসে। ফলে শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে যায়। ২ থেকে ৩ গ্লাস (৪৭৩-৭১০ মিলি) শরীরচর্চা করার আগে,হাফ থেকে ১ গ্লাস (১১৮-২৩৭ মিলি),শরীরচর্চার শেষে ২ থেকে ৩ গ্লাস (৪৭৩-৭১০ মিলি) জল খেলে হার্টবিট স্বাভাবিক হয়।
ক্লান্তির কারণে শরীর হয়ে যায় ডিহাইড্রেটেড। তাই ক্লান্ত বোধ করলেই এক গ্লাস ঠান্ডা জল খেয়ে শরীরকে সতেজ রাখুন।
শরীর অসুস্থ হওয়ার সময় রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কমে যায় ফলে শরীর থেকে টক্সিন আর ব্যকটেরিয়া বার করে দেয় এমনকী ঠান্ডা লাগা বা জ্বরের সময় বেশি করে জল খাওয়ার কথা বলেন চিকিৎসক।তাই অসুস্থতার সময় শরীর হাইড্রেট রাখা জরুরি।
ঘুমানোর আগে এক গ্লাস জল খেলে শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়া ফ্লুইড এর ঘাটতি পূরণ করে।তবে যাদের কিডনি বা অনিয়মিত হৃদস্পন্দন- এর সমস্যা তাঁরা রাতে জল খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
আপনি কি জানেন স্নান করার আগে জল খেলে শরীরে রক্ত চাপ কমে? স্নানের আগে অন্তত এক গ্লাস জল খেলে রক্ত চাপ কমায়, শরীরের উষ্ণতা স্বাভাবিক রাখে, হার্টবিট ঠিক রাখে এবং অনেক শারীরিক সমস্যা রোধ করে ।
প্রায় ৬ থেকে ৭ ঘন্টা ঘুমোনোর ফলে আমাদের শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে যায়। তাই ঘুম থেকে ওঠার পর জল খেলে কিডনি, লিভার পরিষ্কার হয়ে যায় ।তাই ঘুম থেকে উঠে শরীরচর্চা করার আগে,অন্তত এক থেকে দুই গ্লাস জল পান করা উচিত ।