জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গুহায় অধিষ্ঠিত তিলকেশ্বর দর্শন করেন ভক্তরা
শ্রাবণ শুরু হতেই জল নিয়ে বেরিয়ে পড়েছেন শিভভক্তরা। দেশের সবচেয়ে দুর্গম জায়গায় শিবমন্দির। উদয়পুরের অরাবলী গুহায় বিরাজমান তিলকেশ্বর মহাদেব। এই মন্দিরে মহাদেব দর্শন বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু ঝুঁকি নিয়ে দেবদর্শনে যান ভক্তরা।
তিলকেশ্বর মহাদেব মন্দির আর পাঁচটা শিবমন্দিরের মতো নয়। এখানে মন্দির বিপদসঙ্কুল। মহাদেবকে পঞ্চামৃত নয়, বরং তিল দিয়ে অভিষেক করা হয় এই মন্দিরে।
কথিত রয়েছে, শিবের মাথায় এক মুঠো তিল রেখে দিলে প্রসন্ন হন মহাদেব। কষ্টের নিবারণ করেন তিলকেশ্বর। তবে বিশেষ মনোকামনা থাকলে গোলাপ ফুল দিয়ে পুজো দিতে হয়।
ভক্তদের বিশ্বাস, ভক্তিভরে তিলকেশ্বরের পুজো করলে ধনলাভ হয়। চাকরি ও ব্যবসাতেও আসে সমৃদ্ধি।
যে কোন রঙের তিল অর্পণ করতে পারেন ভক্তরা। তবে কালো তিল বিশেষ প্রিয় মহাদেবের। তিলের মিষ্টিও পছন্দ করেন ভোলেবাবা।
যে কোন রঙের তিল অর্পণ করতে পারেন ভক্তরা। তবে কালো তিল বিশেষ প্রিয় মহাদেবের। তিলের মিষ্টিও পছন্দ করেন ভোলেবাবা।
পাহাড়ি এলাকায় তিলকেশ্বর মন্দির। লোহার শিকল ধরে মন্দিরে পৌঁছতে হয়।
উদয়পুরের কাছে আদিবাসী গ্রামে তিলকেশ্বর মন্দির। সিঁড়ি দিয়ে উঠে মন্দিরে পৌঁছন ভক্তরা। একশো ফুট গভীর খাত পেরিয়ে একটি গুহার মধ্যে রয়েছেন মহাদেব। কিন্তু বাধা পেরিয়েও এই মন্দিরে দেবদর্শনে আসেন ভক্তরা।