চব্বিশের লক্ষ্যে ২১-এর অস্ত্রে শান, সুখেন্দুর নেতৃত্বে এবার যোগীর গড়ে ‘শহিদ দিবস`
নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজনীতিতে একটা কথা প্রচলিত রয়েছে, দিল্লির কুর্সির রাস্তা নাকি উত্তরপ্রদেশ হয়ে যায়। অর্থাৎ দিল্লির ক্ষমতায় কে আসবে, তা ঠিক করে উত্তরপ্রদেশ।
২০২৪-এ দিল্লি দখলের লড়াইয়ে নামার আগে, তাই আগেই উত্তরপ্রদেশকে টার্গেট করেছে তৃণমূল৷ ২০২২-এ উত্তরপ্রদেশে বিজেপিকে বেগ দিতে চান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ সেই লক্ষ্যে যোগীর গড়ে এবার ২১ জুলাই উদযাপন করবে তৃণমূল কংগ্রেস৷
বুধবার সকাল সকাল লখনউয়ের কার্যালয়ে প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে হাজির সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়৷ লখনউ পৌঁছতেই তাঁকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় প্রদেশ তৃণমূল নেতৃত্ব৷
লখনউয়ে তৃণমূল কার্যালয়ে ২১ জুলাইয়ের প্রস্তুতি ঘুরে দেখল Zee ২৪ ঘণ্টা। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষণ ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ প্রদেশ তৃণমূল সভাপতি নীরজ রায়৷
সুখেন্দুশেখর রায় জানান, উত্তরপ্রদেশের যতটা সম্ভব বেশি এলাকায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। ব্লক থেকে এলাকা এমনকী গ্রামেও মমতার ভাষণ শোনানো হবে। সেজন্য বহু জায়েন্ট স্ক্রিনও লাগানো হয়েছে৷ এই কর্মসূচিতে সমমনস্ক বিরোধী দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনে সন্ধ্যায় হবে মোমবাতি মিছিল৷
লখনউ ছাড়াও উত্তরপ্রদেশের মির্জাপুর, বারাণসী, আজমগড়,বরেলিতে ২১ জুলাই কর্মসূচি পালন করবে তৃণমূল। এছাড়া মোদীর গড় গুজরাতেও হবে শহিদ দিবস পালন। দিল্লির 'কনস্টিটিউশন ক্লাব', ত্রিপুরাতেও মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের ভাষণ শোনাবে তৃণমূল।