Most Beautiful Female Footballers: আজ এলএমটেন-সিআরসেভেন থাক, দেখে নিন দুনিয়ার সেক্সি ফুটবল সুন্দরীদের
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: শিরোনামেই বুঝে গিয়েছেন খবরের পেগটা। আর কোনও কথা না বাড়িয়ে, সোজা চলে আসা যাক দুনিয়ার সেক্সি ফুটবল সুন্দরীদের আলোচনায়। শুরুতেই বলতে হবে সুইস সুন্দরী আলিশা লেম্যানের কথা। ইনস্টাগ্রামে ১০.৩ মিলিয়ন ফলোয়ার্স। ফুটবল ফ্যানরা এক ডাকে চেনেন অ্যাস্টন ভিলার ফরোয়ার্ড আলিশা লেহমানকে (Alisha Lehmann)। অসাধারণ ফুটবল স্কিলের পাশাপাশিই ২৩ বছরের সুইস কন্যা ফ্যানদের হৃদয় চুরি করেছেন তাঁর অসাধারণ লুকসে। লক্ষ লক্ষ মানুষ তাঁকে এক ঝলক দেখার জন্যই ইনস্টায় ঢুঁ মারেন। গত ডিসেম্বরে মায়ামির বিচে বম্বশেল ব্লন্ড আগুন জ্বেলেছিলেন। বাহারি বিকিনি পরে রৌদ্রস্নাত ছবিতে সমুদ্রের তট গরম করেছিলেন তিনি। ছবি দেখে ফ্যানদের কেউ কেউ বলেছিলেন,'স্বপ্নসুন্দরী'! কেউ বা মন্তব্য করেছিলেন 'মৎসকন্যা' বলে। ২০১৮ সালে ওয়েস্ট হ্যামের (West Ham) হাত ধরে সুইৎজারল্যান্ডের বাসিন্দার ইংলিশ ফুটবলে আগমন।
সিডনি লেরু শুধুই বিশ্বের অন্যতম সেক্সি মহিলা ফুটবলার নয়। অন্যতম সেরা অ্যাথলেটিক শরীরে অধিকারী তিনি। ২০১৯ সালে কানাডার ফুটবলার খবরের শিরোনামে এসেছিলেন একদম অন্য কারণে। পাঁচ মাসের গর্ভাবস্থায় ট্রেনিংয়ে এসেছিলেন তিনি। সিডনিকে বলা হয় বিশ্বের দ্বিতীয় হটেস্ট মহিলা ফুটবলার। সিডনি নিয়মিত শরীরচর্চা করেন। একেবারে ফিটনেস ফ্রিক। অ্যালেক্স মরগ্যানদের মতো সতীর্থদের সঙ্গে টক্কর দেন পারফরম্যান্সে।
২০১৪ সালে মুক্তি পেয়েছিল হরর থ্রিলার 'ডার্ক অ্যাওয়েকেনিং'। দর্শকদের ভয় পাওয়ানোর কাজটা দারুণ দক্ষতায় করেছিলেন ৩৯ বছরের অভিনেত্রী লরেন। তাঁর চরিত্রের নাম ছিল 'ফেইথ'। লরেন ২০১১-১৫ পর্যন্ত কানাডার হয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলেছিলেন। ২০১২ অলিম্পিক্সের ব্রোঞ্জ পদকজয়ী ফুটবলার খেলেছেন ২০১৫ ফুটবল বিশ্বকাপেও। আমেরিকায় ডব্লিউ-লিগে স্য়ান্টা ক্লারিটা ব্ল্যু হিটের হয়ে খেলেন লরেন। অসাধারণ ডিফেন্ডারকে এই গ্রহের অন্যতম সেরা সেক্সি মহিলা ফুটবলার হিসেবেই দেখা হয়।
কানাডার আরেক সুন্দরী আদ্রিয়ানা। তাঁকেও সেরাদের মধ্য়েই রাখা হয়। প্রতিভার সঙ্গেই তাঁর লাস্যের মিশেল চোখ টেনেছে।
আমেরিকার হয়ে বিশ্বকাপ জেতার পাশাপাশি ক্লাব ফুটবলে ফরাসি লিগ, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছেন অ্যালেক্স। বিশ্বের অন্যতম ধনী ফুটবলারদেরই একজন তিনি। এর পাশাপাশি পরিপূর্ণ ফুটবলারদের একজনও তিনি। আর এই কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, অ্যালেক্স মরগ্যান বিশ্বের অন্যতম হটেস্ট ফুটবলারদেরই একজন।
অ্যালেক্সিয়া পুতেয়াস এই মুহূর্তের অন্যতম সেরা ফুটবলার। স্প্যানিশ নাগরিক খেলেন এফসি বার্সেলোনার হয়ে। করিম বেঞ্জেমার সঙ্গেই তাঁর হাতে উঠেছে ব্যালন ডি'ওর। বিশ্বের অন্যতম হটেস্ট ফুটবলারদেরই একজন তিনি।
৩২ বছরের জার্মানির ফুটবলার ২০১১ সালে খবরে এসেছিলেন একেবারে অন্য কারণে। জার্মান সতীর্থদের সঙ্গে প্লেবয় ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে একেবারে হট অবতারে ধরা দিয়েছিলেন। যা নিয়ে বিস্তর সমালোচনাও হয়েছিল। ফুটবলার হিসেবে অত্যন্ত সফল তাঁর কেরিয়ার।
সুইডেনের আসলানিকে অনেক সময় জালাটন ইব্রাহিভোমিচের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। অসাধারণ ফুটবলের পাশাপাশি দুরন্ত সৌন্দর্যেও নজর কেড়েছেন তিনি।
এভারটন, ম্যাঞ্চেস্টার সিটি, বার্সেলোনা ও অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের হয়ে ক্লাব ফুটবলে ফুল ফুটিয়েছেন। ইংল্যান্ডের হয়েও দেশের জার্সিতে তিনি নিয়মিত। টনি ডাগানকে হটেস্ট মহিলা ফুটবলারদের তালিকায় রাখা হয়েছে।
আমেরিকার দু'বারের স্বর্ণপদক জয়ী গোলকিপার হোপ সোলো। সর্বকালের সেরাদের একজন তিনি। ২০১৬ সালে ফুটবলকে আলবিদা বলেছেন ঠিকই। কিন্তু এখনও ফুটবলের সঙ্গে তিনি জুড়ে আছেন। ধারাভাষ্য়কার এবং ফুটবল পণ্ডিত হিসেব কাজ করেছেন তিনি। সোলো ইতিহাসের সেরা হটেস্ট ফুটবলার হিসাবেই থেকে যাবেন।