কুম্ভে ঐতিহাসিক মুহূর্ত, পুণ্যস্নানে `স্বপ্ন পূরণ` বৃহন্নলাদের
ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণ। কয়েক দশক ধরে যে দাবি বৃহন্নলরা জানিয়ে আসছিলেন, গতকাল কুম্ভে পুণ্যস্নানে পূর্ণ হল তাঁদের স্বপ্ন। ছবি- টুইটার
এই প্রথম ‘কিন্নর সাধুরা’ কুম্ভ মেলায় অংশগ্রহণ করলেন। মহাসমরোহে গঙ্গা-যমুনা-সরস্বতী সঙ্গমে পবিত্র স্নানও সারলেন। ছবি- টুইটার
কুম্ভে অংশগ্রহণে তাঁদের স্বীকৃতি মেলায় ভীষণ খুশি বৃহন্নলা সাধুরা। ‘কিন্নর আখড়ার’ প্রধান সাধু লক্ষ্মী নারায়ণ ত্রিপাঠী বলেন, কুম্ভে যোগদানের অনুমতি মেলায় মূল ধারার সমাজে আমাদের গ্রহণযোগ্যতা আরও এক ধাপ এগোলো। ছবি- টুইটার
লক্ষ্মী নারায়ণ আরও বলেন, “আমাদের ভিতর ঈশ্বর রয়েছেন। এ বার মরলে সোজা ঈশ্বরের কাছে সমর্পিত করতে পারবো। সবার জন্য দরজা খুলে যাওয়া ভীষণ খুশি।” ছবি- টুইটার
জানা গিয়েছে, প্রায় ২০ লক্ষ বৃহন্নলা এ বারের কুম্ভে যোগ দিয়েছেন। ছবি- টুইটার
তাঁরা জানাচ্ছেন, হিন্দু দেব-দেবীর মধ্যেও বৃহন্নলাদের অস্তিত্ব রয়েছে। কুম্ভে আসায় তা হলে বাধা কোথায়? ছবি- টুইটার
কিন্নর আখড়ার প্রধান লক্ষ্মী নারায়ণ ত্রিপাঠী কয়েক দশক ধরে লড়াই চালিয়েছেন। কুম্ভেও অনুমতি মিললেও এখনও তাঁদের আখড়ার আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেননি অন্যান্য সাধুরা। ছবি- টুইটার
ওই আখড়ার সেক্রেটারি পবিত্র নিমভোড়কার বলেন, এই আখড়া তৈরি করার লক্ষ্য আগামী প্রজন্মকে নতুন দিশা দেখানো। ওই প্রজন্ম ভবিষ্যতে কোনও বৈষম্যের শিকার না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে আমাদেরই। ছবি- টুইটার
উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্ট আগেই বৃহন্নলাদের তৃতীয় লিঙ্গের স্বীকৃতি দিয়েছে। ছবি- টুইটার
বৃহন্নলরা এখন উকিল, প্রফেসর হয়ে সমাজে নিজেদের লড়াইকে দৃষ্টান্ত তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। যদিও তাঁদের সিংহভাগই অন্ধকারে জীবনপাত করেন এখনও। ছবি- টুইটার