মাইগ্রেনের যন্ত্রণা থেকে রেহাই পেতে কাজে লাগান এই ঘরোয়া টোটকাগুলি
মাইগ্রেনের যন্ত্রণা দীর্ঘস্থায়ী এবং অত্যন্ত কষ্টদায়ক। মাইগ্রেনের সমস্যা যাঁদের রয়েছে, তাঁদের তীব্র মাথা যন্ত্রণার পাশাপাশি বমি বমি ভাব, মুখে এবং শরীরে অস্বস্তিভাব দেখা দিতে পারে।
মাইগ্রেনের সমস্যা সাধারণত বংশগত। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বংশপরম্পরায় এই সমস্যা দেখা যায়।
সব ধরণের মাথা যন্ত্রণাই মাইগ্রেন নয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ওষুধের সাহায্যে রেহাই পাওয়া যায় বটে, তবে সব সময় ওষুধ খাওয়ার অভ্যাসও উচিত নয়। এতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভয় থেকেই যায়। তবে ঘরোয়া টোটকায় মাইগ্রেনের সমস্যা দূর করা সম্ভব।
আদা মাইগ্রেনের সমস্যা দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। লেবু ও আদার রস বা আদা চা মাইগ্রেনের যন্ত্রণা দূর করতে অত্যন্ত সাহায্য করে।
আঙুরের রস মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে। সামান্য পরিমাণ জলে আঙুরের রস মিশিয়ে খেতে পারলে মাইগ্রেনের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
মাইগ্রেনের সমস্যা দূর করতে কফি অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। মাইগ্রেনের যন্ত্রণা শুরু হলে এক কাপ কড়া কফি খেতে পারলে উপকার পেতে পারেন। কফিতে থাকা ক্যাফাইন শরীরের অস্বস্তির থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করবে।
মাইগ্রেনের সমস্যা দূর করতে কফি অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। মাইগ্রেনের যন্ত্রণা শুরু হলে এক কাপ কড়া কফি খেতে পারলে উপকার পেতে পারেন। কফিতে থাকা ক্যাফাইন শরীরের অস্বস্তির থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করবে।
দারচিনি (দারুচিনি) আমাদের খাবারের স্বাদ বৃদ্ধির পাশাপাশি মাইগ্রেনের সমস্যার উপশমেও কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। আধা কাপ জলের সঙ্গে দারচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে কপালে মেখে আধা ঘন্টা পর উষ্ণ জলে ধুয়ে নিলে মাইগ্রেনের ব্যথা অনেকটাই কমে যায়।
মাইগ্রেনের যন্ত্রণা দূর করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল ম্যাসাজ। মাথায় আর ঘাড়ে ম্যাসাজ করলে শরীরে-মাথায় রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। ফলে শরীরে আরাম বোধ হয় আর মাইগ্রেনের ব্যথাও অনেকটাই কমে যায়।